Dakshin 24 Parganas : আচমকাই খাবার দেওয়া বন্ধ ICDS সেন্টারে! অভিভাবকদের বিক্ষোভ পাথরপ্রতিমায় – villagers protest for around the sudden stoppage of food at the icds center in patharpratima


West Bengal News : ICDS সেন্টারে শনিবার খাবার দেওয়া বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল পাথরপ্রতিমা এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগেই হঠাৎ করে কয়েকটি নতুন ICDS সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়। আর সেখানেই বেঁধেছে এই বিপত্তি। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার পাথরপ্রতিমা ব্লকের হেরম্ব গোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। উল্লেখ্য হঠাৎ করে হেরম্ব গোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে মাত্র কয়েক মাস আগে ৫৫৮, ৫৫৯, ৫৬০, ৫৬১, ৫৬২ এই পাঁচটি ICDS সেন্টার উদ্বোধন হয়। তবে হঠাৎ করে কেন উদ্বোধন হল তার কোন উত্তর পাওয়া যায়নি কোনও জায়গা থেকেই।
Jalpaiguri TMC : ‘গ্রাম বাংলার মতামত’-এ গুরুত্ব না দেওয়ার অভিযোগ, প্রার্থী নিয়ে তৃণমূলের কোন্দল জলপাইগুড়িতে
যার মধ্যে দক্ষিণ কাশিনগর এর ১৫২ নম্বর বুথে প্রায় ১০০ টি পরিবারের জন্য এক কিলোমিটারের মধ্যে ৩ টি ICDS সেন্টার হয়ে গিয়েছে। একটি বহু পুরনো সেন্টার থাকলেও তার দুপাশে দুটি নতুন সেন্টার অস্থায়ী কর্মীদের বাড়িতে তৈরি হয়। যদিও বা নতুন সেন্টারগুলোতে কেবলমাত্র খাবার দেওয়া হয় ,পড়াশোনা করানো হয় না বলেই জানা গিয়েছে।

Bankura District : গরম হয়ে যাচ্ছে মেঝে, ছড়াচ্ছে উত্তাপ! অদ্ভূতুড়ে ঘটনা ঘিরে বাঁকুড়ায় আতঙ্ক
এবার এলাকার অভিভাবক অভিভাবিকারা এই নতুন সেন্টারগুলির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁদের অভিযোগ, শনিবার কোনও রকম খাবার দেওয়া হয় না এবং প্রতি বৃহস্পতিবার খিচুড়ি দেওয়া হয়, ডিম তরকারি দেওয়া হয় না। সরকার যদি চাকরি দিতে পারে,তাহলে কেন শিশুদের খাবার বন্ধ করে বেতন দেওয়া হচ্ছে?

Malda News : পানীয় জলে পাওয়া গেল কেঁচো! রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে তুমুল বিক্ষোভ মালদায়
এই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। এক অভিভাবক জানান, “যেদিন থেকে এই নতুন ICDS সেন্টারগুলি চালু হয়েছে, সেদিন থেকেই এই সমস্যা হচ্ছে। শনিবার খাবার দিচ্ছে না, আর এদিকে বৃহস্পতিবার শুধুই খিচুড়ি দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। এভাবে চলতে পারে না আমরা সাফ জানিয়ে দিয়েছি। বাচ্চাদের খাবার ঠিকঠাক দিতে হবে।

Online Biryani Order : অনলাইনে কেনা বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ! জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ পরিবার
কর্মীদের বেতন কিভাবে দেওয়া হবে সেটা সরকারের দায়িত্ব”। তবে এই বিষয়ে অস্থায়ী কর্মী ইন্দ্রানী পাল জানালেন, “সুপারভাইজারের নির্দেশে সেন্টারের দিদিমনি ২ টি সেন্টারে চাকরি করেন, তার মধ্যে এটি একটি। মাঝেমধ্যে উনি আসেন, আর হিসাব দেখেশুনে চলে যান।

তবে আমাদের পারিশ্রমিক মাত্র ৫০০ টাকা। তাও আবার প্রতিমাসে ঠিকমতো পাই না”। তবে আশায় আছেন অষ্টম শ্রেণী পাস ইন্দ্রানী পাল যদি চাকরিটা হয় পাকা হয়, এই আশাতেই কাজ করে যাচ্ছেন। যদিও এসব কথা কানে তুলতে রাজি নন কোনও অভিভাবকই।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *