যেকোনও প্রয়োজনে সাহায্যের জন্য যোগাযোগ করা যাবে। অভিযোগ জানানোর জন্য সেল খোলা হয়েছে। মনোনয়ন সুষ্ঠুভাবে করতে পুলিশ মোতায়েন থাকছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আচরন বিধি চালু হয়ে গিয়েছে”। যদিও BJP কংগ্রেস CPIM দলগুলো এক যোগে আশঙ্কা প্রকাশ করে যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সন্ত্রাস হতে পারে।
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত ভোটে অভিজ্ঞতা থেকে তাঁদের এই আশঙ্কা বলে জানিয়েছেন তাঁরা। যদিও শাসক দল তৃণমূলের দাবি, দলের শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশ রয়েছে পঞ্চায়েত ভোটে কোনোরকম অশান্তি করা যাবে না। বিরোধীরা মনোনয়ন জমা দিতে পারবেন।
শুক্রবার মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রথম দিন জেলায় কোনও অশান্তি হয়নি এটা তারই প্রমান, জানাচ্ছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল নেতা বিকাশ রায় বলেন, “আমরা চাই সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। মানুষ যাকে ভোট দেবে সে জিতবে। তা বলে বিরোধীরা যদি প্রার্থী না পায় আমরা তাঁদের প্রার্থী জোগাড় করে দিতে পারব না”।
BJP নেতা স্বপন পাল বলেন, “নির্বাচনের নামে যে প্রহসন হবে তার নমুনা পাওয়া গিয়েছে। এই ভাবে ভোটের দিন ঘোষনা করে মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রথম দিন অনেক জায়গায় মনোনয়ন পত্র পাওয়া যায়নি। আমাদের দলের অনেক প্রার্থী মনোনয়ন জমা করতে পারেননি, কারণ DCR পাওয়া যায়নি।
। CPIM নেতা মনদীপ ঘোষ বলেন, “নির্বাচন ঘোষণা তড়িঘড়ি করা হয়েছে। আগামী সময়ে যাতে সব জায়গায় মনোনয়ন জমা দিতে পারে সেটা দেখতে হবে। পুলিশের যারা শীর্ষ কর্তা তাঁরা ছিলেন বৈঠকে। আমরা বলেছি গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের মতো যেন না হয়”।