Fake Doctor : মিথ্যাচারে রেজিস্ট্রেশন রদ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের – after becoming a medicine specialist doctor used to identify himself as a neurologist rheumatologist council rejected his registration for 6 months


এই সময়: এলাকায় ভালোই প্র্যাকটিস মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ওই চিকিৎসকের। তিনি জেনারেল মেডিসিনে এমডি পাশ করেছেন ১৯৮১ সালে। কিন্তু অভিযোগ, মেডিসিন স্পেশালিস্ট হওয়ার পরেও প্রেসক্রিপশন প্যাড, ভিজিটিং কার্ড ও সাইনবোর্ডে নিজেকে নিউরোলজিস্ট, রিউম্যাটোলজিস্ট ও ডায়াবেটোলজিস্ট বলে পরিচয় দিতেন। এমনকী প্রেসক্রিপশনে তিনি নিজেকে অ্যাপলো হাসপাতালের ডাক্তার হিসেবেও পরিচয় দিতেন।

Cancer : এক মাসের ব্যবধানে ক্যানসার আক্রান্ত মালিক-পোষ্য! প্রকৃতির আজব কীর্তিতে তাজ্জব সকলে
রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল জানতে পেরেছে, এ সবই মিথ্যে তথ্য। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মঙ্গলবার আপাতত ৬ মাসের জন্যে তাঁর রেজিস্ট্রেশন খারিজ করল কাউন্সিল। এর ফলে আগামী ৬ মাস রোগী দেখতে পারবেন না সমর বন্দ্যোপাধ্যায় নামে রিষড়ার ওই চিকিৎসক। স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কাউন্সিলে অভিযোগ দায়ের করেন স্বপ্না দাস নামে এক মহিলা।

কোন অসুখে কী খাবেন, আর কী নয়? জানতে পড়ে ফেলুন ‘আহারে রোগমুক্তি খাদ্যেই নিরাময়’ বইটিতে
তাঁকে হুগলির ডলফিন মেডিক্যাল স্টোরে চিকিৎসা করেছিলেন ওই চিকিৎসক। তার পরেই রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল এ নিয়ে তদন্ত শুরু করে। এ ব্যাপারে দোষী সাব্যস্ত ওই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ‘রোগী দেখায় ব্যস্ত আছি’ বলে প্রথমে কথা বলতে চাননি। পরে তিনি বলেন, ‘মেডিক্যাল কাউন্সিলের এমন কোনও চিঠি আমি পাইনি। এমন কিছু ঘটেনি। পুরোটাই গুজব।’

Cardiologist : হৃদরোগের নাড়ি-নক্ষত্র জানা, ১৬ হাজারেরও বেশি সার্জারি! হার্ট অ্যাটাকই প্রাণ কাড়ল ‘ভগবান’ ডাক্তারবাবুর
মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার মানস চক্রবর্তী অবশ্য জানিয়েছেন, গত ৬ জুন আয়োজিত একটি ‘এক্সট্রা-অর্ডিনারি’ বৈঠকে ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আনা যাবতীয় অভিযোগে সিলমোহর দিয়েছে কমিশনের পেনাল অ্যান্ড এথিক্যাল কমিটি। এর পরেই কমিশনের রেজিস্টার থেকে ৬ মাসের জন্য ওই চিকিৎসকের নাম রেজিস্টার্ড মেডিক্যাল প্র্যাকটিশনার্স হিসেবে মুছে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়।

Visva Bharati University : বিশ্বভারতীর উপাচার্যের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি, শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত অধ্যাপককে আড়াল করার অভিযোগ
কেননা, অ্যাপোলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে কমিশন জানতে পেরেছিল, ওই চিকিৎসকের সঙ্গে অ্যাপোলোর সব রকম সম্পর্ক পাকাপাকি ভাবে ছিন্ন হয়েছে ২০০৬-এর ৩ মে। অথচ অভিযোগ, এখনও সেই পরিচয় ব্যবহার করেন ওই চিকিৎসক। যদিও তাঁকে নাকি এমনটা করতে বার বারই নিষেধ করেছিলেন অ্যাপোলো কর্তৃপক্ষ। কাউন্সিলের সভাপতি সুদীপ্ত রায় বলেন, ‘এ সব বরদাস্ত করা হবে না।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *