তাঁদের অভিযোগ শোনার পরে থানায় অভিযোগের পরামর্শ দেন অভিষেক। তমলুকের বাসিন্দা শশধর সামন্তের অভিযোগ, সোমনাথ বেরা তাঁর মেয়েকে প্রাথমিক স্কুলে চাকরি দেওয়ার নামে ৮ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন। চাকরি না হওয়ায় পরে সোমনাথ দু’টি চেকের মাধ্যমে সেই টাকা ফেরত দেন। কিন্তু সেই চেক দুটিও বাউন্স করে বলে অভিযোগ। এরপরেই মার্চ মাসে এসপির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন তিনি। তমলুকের এসডিপিও সাকিব আহমেদ বলেন, ‘এক ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে সোমনাথ বেরাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু হয়েছে।’
অন্যদিকে, সোমনাথ বেরাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে তমলুক সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সৌমেন মহাপাত্রের অফিসে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ধৃতকে ১০দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে তমলুক আদালত। এই ঘটনায় তৃণমূলের মুখপাত্র কুনাল ঘোষ বলেন, ‘পুলিশ একটি আইনি বিষয়ে ওঁকে গ্রেপ্তার করেছে। এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। আইনি বিষয়ে কোনও মন্তব্য করব না।’