জেল থেকে লেখা চিঠিতে কুন্তল দাবি করেছেন, তাঁর উপর অত্যাচার হচ্ছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে ইডি-সিবিআই। এমনকী, তাঁর অন্ডকোষ চেপে ধরা হয়েছিল বলেও তিনি চিঠিতে গুরুতর অভিযোগ করেছিলেন। বিষয়টি কলকাতা হাইকোর্ট-এর সওয়াল-জবাবে উঠে আসায় তা তদন্ত করে দেখার পক্ষে সায় দিয়েছিল আদালত। এ দিন কুন্তলের শারীরিক সমস্যার বিষয়ে কোনও চিকিৎসার প্রয়োজন পড়েছিল কি না, তা জানতে চাওয়া হয় ওই চিকিৎসকের কাছে।
এদিকে, কুন্তলের চিঠির সূত্রেই তাঁর স্ত্রী জয়শ্রী এবং শ্যালকের সঙ্গেও কথা বলেছেন গোয়েন্দারা। ওই চিঠি লেখার বিষয়ে তাঁরা আগে থেকে কিছু জানতেন কি না, তা জানতে চাওয়া হয়। কুন্তলকে আদালতে তোলা হলে প্রায় প্রতিদিনই ভাইয়ের সঙ্গে হাজির থাকেন জয়শ্রী। কুন্তলের সঙ্গেও কথা-বার্তাও হয়। গোয়েন্দারা মূলত জানতে চাইছেন, এই চিঠি লেখার নেপথ্যে অন্য কারও মাথা কাজ করেছে কি না।