নির্দল সমর্থকককে বেদম মার
শনিবার সকালেই বারাসাত এক নম্বর ব্লকের কদম্বগাছি এলাকায় গুরুতর আহত হন ( পূর্বে রটে যায় মৃত) আব্দুল্লাহ আলী বছর ৪০ এক নির্দল প্রার্থী তাসলিমা বিবির সমর্থক। তাকে হাসপাতালে দেখতে যান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। বারাসাত মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তরফ থেকে সুপার সুব্রত মন্ডল জানান, গুরুতর আহত ও রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসকদের তৎপরতায় প্রাণে বাঁচেন আহত ব্যক্তি।
পুড়ল ব্যালট পেপার
এরপর দেগঙ্গার বেড়াচাঁপক ১ নং পঞ্চায়েতের বেলপুর বেলডাঙা এফ পি হাইস্কুলে দেগঙ্গা বেলডাঙ্গা ১২৪ নম্বর বুথে ভোট চলাকালীন ব্যাপক বোমাবাজির অভিযোগ শাসকদলের বিরুদ্ধে। ভোট বন্ধ করে দেওয়া হয়। ভাঙচুর চালানো হয় ব্যালট পেপার পুড়িয়ে দিয়ে জলে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠছে শাসক দলের বিরুদ্ধে।
এরপরই ভোটকেন্দ্রের ভেতরে ঢুকে ব্যালট বাক্স সহ ভোটের যাবতীয় কাগজপত্র ফেলে দেওয়া হয় ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয় বুথের ভেতরে। প্রাণ বাঁচাতে বুথ ছেড়ে পালিয়ে যান ভোট কর্মীরা। মুহুরমুহু চলে বোমাবাজি। ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়।
দুই দলের সংঘর্ষ
অশোকনগর থানার সুলেমানপুর এলাকায় এক বাই ৭৩ নম্বর ভূতের আইএসএফ ও তৃণমূলের মধ্যে চলে ব্যাপক বোমাবাজির অভিযোগ ওঠে। অশোকনগর থানা বিশাল পুলিশ বাহিনী হাবরার এসডিপিও রোহিত শেখ নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী পাঁচজনকে অশোকনগর থানায় নিয়ে যায়।
মুড়ি মুড়কির মতো বোমাবাজি
অন্যান্য নির্বাচনের ন্যায় এদিন উত্তপ্ত ছিল আমডাঙাও। প্রভাকর কাটি 163 নম্বর বুথে ঘটলো এমনই কান্ড। সকালে ভোট গ্রহণ শুরুর হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে আমডাঙ্গা। মুহুর্মুহু পরে বোমা। প্রায় 70 থেকে 75 টি বোমা পড়েছে বলে জানান ভোট কর্মীরা।
শুধু তাই নয় শাসক বিরোধী দুই দলের তরফেই বোমাবাজি এবং বুথে হামলা চালানো হয় বলেও অভিযোগ জানান ভোট কর্মীরা। পাথরঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েত ২২৯ এবং ২৩০ নম্বর বুথে বোমাবাজি এবং গুলি চালানোর অভিযোগ। অভিযোগের তীর শাসকগোষ্ঠীর দিকে। ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া বন্ধ রাখা হলো। হয়েছে
চলল গুলি
রাজারহাট ব্লকের জ্যাংরা হাতিয়াড়া ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের গৌরাঙ্গ নগর অভিযান স্পোর্টিং ক্লাবে ২৬৬ ও ২৬৭ নম্বর বুথে তৃণমূল ও সিপিএমের সংঘর্ষ একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ। সিপিএমের অভিযোগ তৃণমূল বহিরাগতদের নিয়ে এসে এলাকায় গুলি চালানো হয় ইঁট বৃষ্টি করা হয় বলে অভিযোগ।