এই সময়: জন্মদিনের পার্টিতে আত্মীয়স্বজনকে শক্তিগড়ের ল্যাংচা খাওয়াতে চান? সে জন্য আর গাড়ির তেল পুড়িয়ে শক্তিগড় যাওয়ার দরকার নেই। ঘরে বসেই অ্যাপে ল্যাংচা অর্ডার করা যাবে। মিলবে বর্ধমানের সীতাভোগ, বাঁকুড়ার মেচা সন্দেশ, কামারপুকুরের সাদা বোঁদে, কৃষ্ণনগরের সরপুরিয়া, মালদার কানসাট, পোস্ত কদম, ডেবরার মুগের জিলিপি, বেলাকোবার চমচম, কাকদ্বীপের রসমালাই, বিষ্ণুপুরের মতিচুর লাড্ডু-সহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার নামী সব মিষ্টি। আজ, বুধবার আনুষ্ঠানিক ভাবে এই পরিষেবা চালু করছে রাজ্য সরকারের অধীনস্থ সংস্থা সুন্দরীনি। অ্যাপ ছাড়াও রাজ্যে সুন্দরীনির স্টলে মিষ্টিগুলি মিলবে।
অর্গানিক দুধ উৎপাদনের জন্য দেশের নজর কেড়েছে সুন্দরীনি। সে জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বিশেষ পুরস্কারও পেয়েছে তারা। সুন্দরবনের দেশি গোরুর দুধের ছানা থেকে নানা মিষ্টি বানিয়ে কলকাতার বাজারে পৌঁছে দিচ্ছে এই ব্র্যান্ড। তাতে বৈচিত্র যোগ করতে বাংলার বিভিন্ন জেলার মিষ্টিকে কলকাতার মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করছে সুন্দরীনি ন্যাচারালস। সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর অম্বিকাপ্রসাদ মিশ্র জানান, ১৫ ধরনের বিশেষ মিষ্টি পাওয়া যাবে সুন্দরিনীর স্টলে।
অর্গানিক দুধ উৎপাদনের জন্য দেশের নজর কেড়েছে সুন্দরীনি। সে জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বিশেষ পুরস্কারও পেয়েছে তারা। সুন্দরবনের দেশি গোরুর দুধের ছানা থেকে নানা মিষ্টি বানিয়ে কলকাতার বাজারে পৌঁছে দিচ্ছে এই ব্র্যান্ড। তাতে বৈচিত্র যোগ করতে বাংলার বিভিন্ন জেলার মিষ্টিকে কলকাতার মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করছে সুন্দরীনি ন্যাচারালস। সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর অম্বিকাপ্রসাদ মিশ্র জানান, ১৫ ধরনের বিশেষ মিষ্টি পাওয়া যাবে সুন্দরিনীর স্টলে।
আজ, বুধবার ভিআইপি রোড সংলগ্ন রঘুনাথপুরের একটি স্টলে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে। হাওড়া স্টেশনের ফুড প্লাজা, কলকাতা বিমানবন্দর, বাংলা মিষ্টি হাব, বেহালা শকুন্তলা পার্ক, রাজারহাট হাতিশালা, আলিপুর পুলিশ কোর্ট, আলিপুর চিড়িয়াখানা সহ বিভিন্ন জায়গায় সুন্দরীনির আউটলেটেও পাওয়া যাবে মিষ্টি। এর নাম দেওয়া হয়েছে, ‘বিশ্ব বাংলা জেলার মিষ্টি’। দামও নাগালের একেবারে বাইরে নয়। গড়ে ২০-২৫ টাকার মধ্যে এই সব মিষ্টি কিনতে পারবেন মানুষ।
মিষ্টি বানানোর জন্য আটমাস ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছেন সুন্দরীনির আধিকারিকরা। তাদের নিজস্ব মিষ্টি কারখানায় ২০-৩০ জনকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।