এই সময়: স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে এবার রাজ্যের প্রাক্তন স্কুলশিক্ষা সচিব দুষ্মন্ত নারিয়ালকে তলব করল সিবিআই। কেন্দ্রীয় সংস্থা সূত্রের খবর, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে রাজ্যের স্কুলে স্কুলে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তের শিকড়ে পৌঁছাতেই আগামী সপ্তাহে তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। বিকাশ ভবন সূত্রে খবর, ২০১৬-এর জুন থেকে ২০১৮-এর জুন মাস পর্যন্ত স্কুলশিক্ষা সচিব ছিলেন নারিয়াল। ওই সময়ে স্কুলে শিক্ষাকর্মী নিয়োগের মাঝপথেই বিধি বদল করা হয়েছিল বলে অভিযোগ।
সিবিআই ইতিমধ্যে একাধিকবার বর্তমান শিক্ষাসচিব মনীশ জৈনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। পাশাপাশি বিকাশ ভবনেও প্রাথমিক, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগে নানা নথির খোঁজে তারা তল্লাশিও চালিয়েছে। সিবিআই কর্তারা জানিয়েছেন, ২০১৬-এর তৃতীয় এসএলএসটি-তে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের সময়ে চালু বিধি সম্পূর্ণ বদলে ফেলা হয়েছিল।
সিবিআই ইতিমধ্যে একাধিকবার বর্তমান শিক্ষাসচিব মনীশ জৈনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। পাশাপাশি বিকাশ ভবনেও প্রাথমিক, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগে নানা নথির খোঁজে তারা তল্লাশিও চালিয়েছে। সিবিআই কর্তারা জানিয়েছেন, ২০১৬-এর তৃতীয় এসএলএসটি-তে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী নিয়োগের সময়ে চালু বিধি সম্পূর্ণ বদলে ফেলা হয়েছিল।
ওই বছরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলা ছিল, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলে গ্রুপ-সি এবং ডি পদে নিয়োগের সুপারিশ করবে এসএসসি। সংশ্লিষ্ট স্কুল পরিচালন সমিতি সফল প্রার্থীদের নিয়োগপত্র দেবে। সেই মতো ২০১৭ সালে নানা পরীক্ষা হয়েছিল। ওই বছরেই সবক’টি নিয়োগ পরীক্ষার ফল বেরয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসসিসি সুপারিশ করলেও গ্রুপ সি ও ডি এবং শিক্ষক পদে সফল প্রার্থীদের নিয়োগপত্র দিয়েছিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ! যে নিয়ম তৈরি হয়েছিল ২০১৮ সালের ৮ মার্চ।