আমার বাড়ি থেকে নগদ সাত হাজার টাকা, দোতলায় থাকা একজন ভাড়াটের বহুমূল্য ঘড়ি সহ অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে চোরের দল চম্পট দিয়েছে’। এই ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ আছে কিনা সেই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘গোটা ঘটনা সম্পর্কে পুলিশকে জানানো হয়েছে। পুলিশ নিজেদের মতো করে তদন্ত করছে। পুলিশ খুঁজে বের করবে এই ঘটনার পিছনে কাদের হাত রয়েছে। তবে আমাদের এলাকায় এই ধরনের চুরির ঘটনা এই প্রথম। আগে কোনোদিন শোনা যায়নি এই ধরনের চুরির ঘটনা’। ব্যাঙ্ক কর্মী তথা ওই বাড়ির ভাড়াটে সৌমিক বারুই বলেন, ‘আমিও রাতে কিছুই বুঝতে পারিনি।
সকালে উঠেই চুরির ঘটনা জানতে পারি। তাঁর একটি ঘড়ি সহ অন্যান্য সামগ্রী চুরি হয়েছে। সকালে তাড়াতাড়ি অফিস যেতে হয় বলে রবিবার রাতে একটু আগেই ঘুমিয়ে পড়ি। সেই কারণেই নিঃশব্দে চোর চুরি করে গেলেও কোনও টের পাইনি’। পরে খবর পেয়ে তৃণমূল নেত্রীর বাড়িতে যায় সিমলাপাল থানার পুলিশ।
পুলিশের পক্ষ থেকে এই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। যদিও শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত এই ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে পুলিশ কাউকে আটক বা গ্রেফতার করতে পারেনি বলেই জানা গিয়েছে। তবে এই ঘটনা নিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত শেষ হওয়ার পরেই যা কিছু জানানোর, তা বলা হবে।
সূত্রের খবর, ওই বাড়িতে বা এলাকায় CCTV ক্যামেরা না থাকায় তদন্তে বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কয়েকমাস আগে জেলারই ইন্দাস এলাকায় পরপর ৪ টি বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটে। সেই চুরির কিনারা আজও পুলিশ করতে পারেনি বলে অভিযোগ।