খোকা ইলিশ তোলার প্রবণতা নিয়ে চিন্তা বাড়ছিল। এই অবস্থায় শক্ত হাতে রাশ ধরেছে প্রশাসন। জাল ফেলে ছোট ইলিশ তোলার প্রবণতার মধ্যেই এবার মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ছে বড় ইলিশ। ওজন দেড় কেজির কাছাকাছি। খুব বেশি ইলিশ ধরা না পড়লেও এই মাছগুলি বিক্রি করে যে দাম পাওয়া যাচ্ছে তাতে সন্তুষ্ট মৎস্যজীবীরা। জলঙ্গির পদ্মাতে জাল ফেলে হাসি ফুটছে মৎস্যজীবীদের ঠোঁটে। পাইকারি বাজারে প্রায় ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে মাছগুলি।
লালগোলার মৎস্যজীবীদের কথায়, ইলিশের সংখ্যা অন্যান্য বছরের তুলনায় কম। তবে এখনও পর্যন্ত যে সমস্ত ইলিশ ধরা পড়ছে তাতের আকার বেশ বড়। ফলে এই ইলিশগুলির বিস্তর দাম পাওয়া গিয়েছে। তবে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে আরও বেশি পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়তে চলেছে মৎস্যজীবীদের জালে, এমনটাই মনে করছেন মীন বাজারের মৎস্য ব্যবসায়ীরা। তাঁদের কথায়, যদি জল বাড়ে সেক্ষেত্রে বেশি ইলিশ জালে ওঠার একটা সম্ভবনা থাকবে। এখন কম ইলিশ বাজারে আসায় দামটা চড়া। সেই সময় দামটাও কমতে পারে।
সেক্ষেত্রে এখন পদ্মার ইলিশ পাওয়া গেলেও তার দাম রীতিমতো আগুন। দেড় কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে আড়াই হাজার টাকায়। ইলিশের প্রতাশায় রীতিমতো মুখিয়ে রয়েছে বাঙালি। স্বাভাবিকভাবেই লালগোলা এবং জলঙ্গির পদ্মাতে ইলিশ ধরা পড়ার কারণে খুশি অনেকেই। বহরমপুরের কোর্ট বাজারের এক মৎস্য ব্যবসায়ী জানান, প্রায় এক মাস আগে থেকে তাঁর কাছে ইলিশ আসা শুরু হয়েছিল।
লালগোলার মৎস্যজীবীদের কথায়, ইলিশের সংখ্যা অন্যান্য বছরের তুলনায় কম। তবে এখনও পর্যন্ত যে সমস্ত ইলিশ ধরা পড়ছে তাতের আকার বেশ বড়। ফলে এই ইলিশগুলির বিস্তর দাম পাওয়া গিয়েছে। তবে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে আরও বেশি পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়তে চলেছে মৎস্যজীবীদের জালে, এমনটাই মনে করছেন মীন বাজারের মৎস্য ব্যবসায়ীরা। তাঁদের কথায়, যদি জল বাড়ে সেক্ষেত্রে বেশি ইলিশ জালে ওঠার একটা সম্ভবনা থাকবে। এখন কম ইলিশ বাজারে আসায় দামটা চড়া। সেই সময় দামটাও কমতে পারে।
সেক্ষেত্রে এখন পদ্মার ইলিশ পাওয়া গেলেও তার দাম রীতিমতো আগুন। দেড় কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে আড়াই হাজার টাকায়। ইলিশের প্রতাশায় রীতিমতো মুখিয়ে রয়েছে বাঙালি। স্বাভাবিকভাবেই লালগোলা এবং জলঙ্গির পদ্মাতে ইলিশ ধরা পড়ার কারণে খুশি অনেকেই। বহরমপুরের কোর্ট বাজারের এক মৎস্য ব্যবসায়ী জানান, প্রায় এক মাস আগে থেকে তাঁর কাছে ইলিশ আসা শুরু হয়েছিল।
স্বাভাবিকভাবেই ইলিশের দাম অনেকটাই বেশি ছিল। কিন্তু, এই প্রথম তাঁর কাছে পদ্মার ইলিশ এসেছেন। মৎস্য ব্যবসায়ীদের কথায়, বহরমপুর বাজারে বহু ইলিশ পাঠানো হচ্ছে। খোলা বাজারে ইলিশ পাওয়া গেলেও তা পদ্মার ইলিশ নয়।
উল্লেখ্য, এখনও পর্যন্ত ইলিশ ধরে সেভাবে লাভ করতে পারেননি মৎস্যজীবীরা। জালে একাধিক ইলিশ ধরা পড়লেও বেশিরভাগই খোকা ইলিশ অর্থাৎ ছোট সাইজের ইলিশ। অনেক সময় নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই সেই ইলিশ ধরতে দেখা যাচ্ছিল কিছু ট্রলারকে। সম্প্রতি নামখানা থেকে মা মহেশ্বরী নামক একটি ট্রলার উদ্ধার করে পুলিশ। সেখানে বিপুল পরিমাণ খোকা ইলিশ পাওয়া যায়।
জানা গিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ওই ট্রলারে তল্লাশি চালিয়েছিল পুলিশ। এদিকে সব ইলিশ ছেড়ে পালিয়েছিল মৎস্যজীবীরা, সূত্রের খবর এমনটাই। ট্রলারটি ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।