এই সময়: মধ্যশিক্ষা পর্ষদ আদালতের নির্দেশ কার্যকরী করতে শুক্রবার স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে জানতে চাইল, ২০১৭ সালের পর নিয়োগপত্র পাওয়া কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তারা বদলির সুপারিশ করেছিল। প্রসঙ্গত, যে সব স্কুলে পড়ুয়া অনুপাতে বাড়তি শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন, তাঁদের বেশি ছাত্রছাত্রীর স্কুলে প্রশাসনিক বদলির সুপারিশ করেছিল স্কুলশিক্ষা দপ্তর।
সেই মতো এসএসসি কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং হাওড়ার ৬০৩ জন শিক্ষক-শিক্ষিকাকে বদলির নির্দেশ জারি করেছিল। কিন্তু যে পদ্ধতিতে বদলির সুপারিশ করা হয়েছিল (এসএসসি: ১০সি ধারা) তা ২০১৭-য় সংশোধিত হয়েছিল। তার আগে এসএসসি-র সুপারিশ পেয়ে স্কুলে-স্কুলে চাকরি পাওয়া শিক্ষক-শিক্ষিকারা কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়ে জানান, এই বিধি তাঁদের নিয়োগপত্র পাওয়ার পরে তৈরি হয়েছে। তাই এই বিধি মেনে কমিশন তাঁদের বদলির সুপারিশ করতে পারে না।
সেই মতো এসএসসি কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং হাওড়ার ৬০৩ জন শিক্ষক-শিক্ষিকাকে বদলির নির্দেশ জারি করেছিল। কিন্তু যে পদ্ধতিতে বদলির সুপারিশ করা হয়েছিল (এসএসসি: ১০সি ধারা) তা ২০১৭-য় সংশোধিত হয়েছিল। তার আগে এসএসসি-র সুপারিশ পেয়ে স্কুলে-স্কুলে চাকরি পাওয়া শিক্ষক-শিক্ষিকারা কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়ে জানান, এই বিধি তাঁদের নিয়োগপত্র পাওয়ার পরে তৈরি হয়েছে। তাই এই বিধি মেনে কমিশন তাঁদের বদলির সুপারিশ করতে পারে না।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চ সেই আবেদনে মান্যতা দিয়েও জানায়, সব বিষয়ে সামঞ্জস্য রেখে প্রশাসনিক বদলি করা যেতে পারে। আজ, সোমবার থেকে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে বদলি সংক্রান্ত মামলাগুলির মেরিট অনুযায়ী শুনানি হবে। তার আগে পর্ষদ জরুরি ভিত্তিতে কমিশনের কাছে তালিকা চেয়ে পাঠাল।