গাড়িটির ক্ষতি হলেও যাত্রীরা সামান্য চোট পেয়েছেন। পাইভেট গাড়ির ধাক্কায় পুলিশের ক্যামেরা পোস্টটি ভেঙে পড়ে যায় রাস্তায় পাশে নয়নজলিতে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় তমলুক থানার পুলিশ। এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে চালকের কোনও ত্রুটি ছিল কিনা দেখা হচ্ছে।
তবে হলদিয়া মেছেদা ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার খবর নতুন নয়। এর আগেও একাধিকবার এই রাস্তায় দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে যাত্রীবাহী গাড়ি। যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে একাধিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় পুলিশের তরফে। তারপরেও একের পর এক দুর্ঘটনা হওয়ায় উঠছে প্রশ্ন।
গত বছর নভেম্বর মাসে হলদিয়ার বালুঘাটা থেকে কুকড়াহাটি যাওয়ার পথে একটি বাস দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ভবানীপুর থানার চকদ্বীপার অন্তর্গত এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। বাসটির গতি তীব্র থাকায় কারণে সেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে বলে জানা গিয়েছে।
জানা যায়, বাসটি জোরে একটি ডিভাইডারে ধাক্কা মারে। এরপর যাত্রী বোঝাই বাসটি ডিভাইডারে ধাক্কা মারার পর ছিটকে পড়ে পাশেই একটি গভীর পুকুরে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে উদ্ধারের কাজে হাত লাগাব স্থানীয় বাসিন্দারা। জানা যায়, ওই বাসে মোট ৪০ জন যাত্রী ছিলেন।
তবে বড় কোনও হতাহতের খবর ছিল না। গত সেপ্টেম্বর মাসেও একটি যাত্রীবাহী গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে একই রাস্তায়। ফের একবার দুর্ঘটনার কবলে পড়ল একটি পর্যটকদের গাড়ি। গাড়ি কেমন গতিতে ছিল, চালকের কোনও ত্রুটি ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।