Behala Accident:শুক্রের সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা বেহালায়। স্কুল যাওয়ার পথে মাটিবোঝাই লরির ধাক্কায় প্রাণ গেল এক দ্বিতীয় শ্রেণীর পড়ুয়া ও তাঁর বাবার। স্কুলে ঢোকার জন্য রাস্তা পেরনোর সময় লরিটি পিষে দেয় বাবা ও ছোট্ট বাচ্চাটিকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বাচ্চাটির। গুরুতর আহত অবস্থা বাচ্চাটির বাবাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এসএসকেএম-এর ট্রমা সেন্টারে চিকিৎসাধীন পড়ুয়ার বাবা। দুর্ঘটনার জেরে রণক্ষেত্র বেহালা। মৃত পড়ুয়ার নাম সৌরনীল সরকার।
গুরুতর আহত বাবা ও ৭বছরের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যুতে ফেটে পড়ে জনতার ক্ষোভ। পুলিশের বিরুদ্ধে চরম গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। জনরোষে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের বাইক ও ভ্যানে। অবরুদ্ধ ডায়মণ্ড হারবার রোড। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, টাকা নিয়ে ঘাতক লরিটিতে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। তাদের অভিযোগ, ওই এলাকায় পুলিশ ঘুষ নেওয়া ছাড়া কোনও কাজ করেন না। এরপরই ছড়িয়ে পড়ে ক্ষোভ। ছোট্ট পড়ুয়ার দেহ আটকে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এলাকাবাসী। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের ভ্যান ও বাইকে। এমনকী সেসময় ওই এলাকায় আসা বেশ কয়েকটি বাসেও ভাঙচুর চালানো হয়। গোটা এলাকা হয়ে ওঠে অগ্নিগর্ভ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ‘ছোট্ট পড়ুয়াটিকে নিয়ে রাস্তা পেরোচ্ছিলেন তাঁর বাবা। সেই সময় আচমকা সিগন্যাল পড়ে যায়, সেসময়ই মাটি বোঝাই ট্রাকটি তীব্র গতিতে ছুটে আসে এবং দুজনকে পিষে চলে যায়।’ পুলিশকে সেসময় আশপাশে কোথাও দেখা যায়নি বলে অভিযোগ তাঁদের।
গুরুতর আহত বাবা ও ৭বছরের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যুতে ফেটে পড়ে জনতার ক্ষোভ। পুলিশের বিরুদ্ধে চরম গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। জনরোষে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের বাইক ও ভ্যানে। অবরুদ্ধ ডায়মণ্ড হারবার রোড। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, টাকা নিয়ে ঘাতক লরিটিতে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। তাদের অভিযোগ, ওই এলাকায় পুলিশ ঘুষ নেওয়া ছাড়া কোনও কাজ করেন না। এরপরই ছড়িয়ে পড়ে ক্ষোভ। ছোট্ট পড়ুয়ার দেহ আটকে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এলাকাবাসী। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের ভ্যান ও বাইকে। এমনকী সেসময় ওই এলাকায় আসা বেশ কয়েকটি বাসেও ভাঙচুর চালানো হয়। গোটা এলাকা হয়ে ওঠে অগ্নিগর্ভ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ‘ছোট্ট পড়ুয়াটিকে নিয়ে রাস্তা পেরোচ্ছিলেন তাঁর বাবা। সেই সময় আচমকা সিগন্যাল পড়ে যায়, সেসময়ই মাটি বোঝাই ট্রাকটি তীব্র গতিতে ছুটে আসে এবং দুজনকে পিষে চলে যায়।’ পুলিশকে সেসময় আশপাশে কোথাও দেখা যায়নি বলে অভিযোগ তাঁদের।
জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ। প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে রাস্তা অবরুদ্ধ থাকার পর পুলিশের বিশাল বাহিনী পৌঁছায় এলাকায়। উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে ফাটানো হয় কাঁদানে গ্যাসের সেল। রাস্তা ফাঁকা করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পালটা উত্তেজিত জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে আধলা ইট ছুড়তে থাকেন। ইটের ঘায়ে মাথা ফাটল পুলিশের। সাংঘাতিক আহত এক স্থানীয় বাসিন্দাও। ইটের আঘাতে তাঁর গালের মাংস খুবলে ফিনকি দিয়ে রক্ত ঝরতে থাকে। পুলিশের আচরণে ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা। ঘটনার প্রায় চার ঘণ্টা পরও অব্যাহত উত্তেজনা। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন সিপি অলোক রাজোরিয়া।