এই সময়, গোপালনগর: শনিবার সকালে গোপালনগর স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের সামনে লম্বা লাইন। অফিস টাইমের ভিড়। দীর্ঘক্ষণ লাইনে অপেক্ষার পরেও টিকিট মেলেনি। রেলের কর্মীকে টিকিট দেওয়ার কথা বললেও তিনি গুরুত্ব দেননি। এর পরেই টিকিট কাউন্টারের রেলকর্মীর আচরণের বিরুদ্ধে সরব হন যাত্রীরা।
রেলের ওই কর্মী মদ্যপ অবস্থায় টিকিট কাউন্টারে বসেছেন, এই অভিযোগ তুলেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন যাত্রীরা। শনিবার ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে বনগাঁর গোপালনগর স্টেশনে। শেষে রেল পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এ দিন বনগাঁ-রানাঘাট শাখার গোপালনগর স্টেশনে নিত্যযাত্রীদের ভিড় ছিল।
রেলের ওই কর্মী মদ্যপ অবস্থায় টিকিট কাউন্টারে বসেছেন, এই অভিযোগ তুলেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন যাত্রীরা। শনিবার ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে বনগাঁর গোপালনগর স্টেশনে। শেষে রেল পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এ দিন বনগাঁ-রানাঘাট শাখার গোপালনগর স্টেশনে নিত্যযাত্রীদের ভিড় ছিল।
ভিড় থাকলেও কাউন্টারে বসা রেলকর্মী টিকিট দিতে পারছিলেন না বলে অভিযোগ ওঠে। নিত্যযাত্রী পিঙ্কি পাল, সমর অধিকারীরা বলেন, কাউন্টারের রেলকর্মী সম্পূর্ণ মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। টিকিট দেওয়ার জন্য কী বোর্ডও ব্যবহার করতে পারছিলেন না। ফলে ট্রেন ধরতে অনেকরই সমস্যা হয়েছে। অনেকে আবার পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে স্টেশন থেকে দূরে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট কেটে ট্রেন ধরলেন।
কেউ কেউ আবার টিকিট না কেটেই ট্রেনে উঠে পড়েন। অভিযুক্ত রেলকর্মী শেখর সান্যালের দাবি, ‘মেশিন খারাপ ছিল। তাই টিকিট দেওয়া যাচ্ছিল না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।’