এই সময়: বড়িশা হাইস্কুলের সামনে ফুটপাথ জুড়ে হকারদের দৌরাত্ম্যের অভিযোগ বহুদিনের। ওই স্কুলের জুনিয়ার সেকশনের স্টুডেন্ট সৌরনীল সরকারের মৃত্যুর পরে, হকার সরানোর দাবি আরও জোরালো হয়েছে অভিভাবকদের তরফে। দুর্ঘটনার পর টনক নড়েছে পুলিশের। এ বার সরছে স্কুলের সামনে ফুটপাথ দখল করে থাকা কয়েকটি দোকান। পুলিশের তরফে ব্যবসায়ীদের এ বিষয়ে আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
অভিযোগ, রবিবার সন্ধ্যার পর পুলিশ ‘জোর করে’ দোকান সরানোর জন্য চাপ দিচ্ছে। বেশ কয়েকটি দোকান সরানোও হয়েছে এদিন সন্ধ্যায়। তবে সংখ্যা নিয়ে পুলিশ এবং হকারদের পরস্পরবিরোধী বক্তব্য পাওয়া যাচ্ছে। পুলিশের দাবি, স্কুলের সামনে ৫টি দোকান সরানোর কথা আপাতত বলা হয়েছে। এদিকে হকারদের বক্তব্য, ৪০টি দোকান সরানোর কথা বলেছেন পুলিশ অফিসারেরা। তাঁদের প্রশ্ন, ‘এখন যদি দোকান সরাতে হয়, আমাদের সংসার চলবে কী করে! দুর্ঘটনার জন্য পুলিশ দায়ী, আর তার খেসারত দিতে হচ্ছে আমাদের।’
অভিযোগ, রবিবার সন্ধ্যার পর পুলিশ ‘জোর করে’ দোকান সরানোর জন্য চাপ দিচ্ছে। বেশ কয়েকটি দোকান সরানোও হয়েছে এদিন সন্ধ্যায়। তবে সংখ্যা নিয়ে পুলিশ এবং হকারদের পরস্পরবিরোধী বক্তব্য পাওয়া যাচ্ছে। পুলিশের দাবি, স্কুলের সামনে ৫টি দোকান সরানোর কথা আপাতত বলা হয়েছে। এদিকে হকারদের বক্তব্য, ৪০টি দোকান সরানোর কথা বলেছেন পুলিশ অফিসারেরা। তাঁদের প্রশ্ন, ‘এখন যদি দোকান সরাতে হয়, আমাদের সংসার চলবে কী করে! দুর্ঘটনার জন্য পুলিশ দায়ী, আর তার খেসারত দিতে হচ্ছে আমাদের।’
বেহালা চৌরাস্তা জুড়ে ট্র্যাফিক ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হচ্ছে। ফুটপাথ দখল হয়ে রয়েছে বেহালা জুড়ে। আবার অনেক জায়গায় ফুটপাথই নেই। রাস্তার উপর দিয়ে পথচারীদের হাঁটতে হয়। এই সমস্যাগুলি দ্রুত মিটিয়ে ফেলতে চাইছে ট্র্যাফিক বিভাগ। রাস্তায় স্টপ লাইন, জেব্রা ক্রসিং বোঝা যেত না। সে কারণে গাড়ি চালকেরাও সমস্যা পড়তেন। শনিবার রাতে চৌরাস্তার সব দিকেই নতুন করে রাস্তায় রঙের প্রলেপ দিয়ে চিহ্নগুলি স্পষ্ট করা হয়েছে। রবিবার ছুটির দিনেও স্কুলের সামনে যথেষ্ট পুলিশ মোতায়েন ছিল। বুম ব্যারিয়র দিয়ে পথচারীদের নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। এই ছবি ছুটির দিনে কোনও দিনই দেখা যায়নি আগে।