পঞ্চায়েত নির্বাচন ও বোর্ড গঠনের প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ওসিদের বদলি করা হলো। ওসি ও আইসি মিলিয়ে মোট ১২ জনের বদলির তালিকা প্রকাশ হয়েছে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোথা থেকে কোথায় পাঠানো হলো ওসি ও আইসিদের –
১. সোমনাথ শিট ছিলেন ময়না থানায়, তাঁকে পাঠানো হল খেজুরি থানায়।
২. অমিত দেব ছিলেন খেজুরি থানায় পাঠানো হল কাঁথি থানায়।
৩. গৌরব মিত্র ছিলেন হেঁড়িয়া থানার আইসি পদে, পাঠান হল তালপাটিঘাট কোস্টাল থানার ওসি হিসাবে।
৪. সৌমেন মণ্ডল ছিলেন কাঁথি থানায়, পাঠান হল হেঁড়িয়া থানার আইসি পদে।
৫. অরিজিৎ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন তালপাটিঘাট কোস্টাল থানায়, পাঠানো হল নন্দীগ্রাম থানায়।
৬. অর্পণ ঘোড়াই ছিলেন এগরা থানায়, পাঠান হল তালপাটিঘাট কোস্টাল থানায়।
৭. বুদ্ধদেব মাল ছিলেন তালপাটিঘাট কোস্টাল থানায়, পাঠানো হল তমলুক থানায়।
৮. দীপক চক্রবর্তী ছিলেন দিঘা মোহনা কোস্টাল থানায়, পাঠান হল এগরা থানায়।
৯. মৌসুমী সর্দার ছিলেন হলদিয়া মহিলা থানায়, পাঠান হয়েছে দিঘা মোহনা কোস্টাল থানায় ওসি হিসাবে।
১০. পারমিতা সাউ বায়েন ছিলেন নন্দকুমার থানায়, পাঠানো হল হলদিয়া মহিলা থানার ওসি হিসাবে।
১১. রাবন হেমব্রম ছিলেন ময়না থানায়, পাঠানো হল পাঁশকুড়া থানায়।
১২. তরুন সাধুখাঁ ছিলেন নন্দীগ্রাম থানায়, পাঠানো হল নন্দকুমার থানায়।
১. সোমনাথ শিট ছিলেন ময়না থানায়, তাঁকে পাঠানো হল খেজুরি থানায়।
২. অমিত দেব ছিলেন খেজুরি থানায় পাঠানো হল কাঁথি থানায়।
৩. গৌরব মিত্র ছিলেন হেঁড়িয়া থানার আইসি পদে, পাঠান হল তালপাটিঘাট কোস্টাল থানার ওসি হিসাবে।
৪. সৌমেন মণ্ডল ছিলেন কাঁথি থানায়, পাঠান হল হেঁড়িয়া থানার আইসি পদে।
৫. অরিজিৎ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন তালপাটিঘাট কোস্টাল থানায়, পাঠানো হল নন্দীগ্রাম থানায়।
৬. অর্পণ ঘোড়াই ছিলেন এগরা থানায়, পাঠান হল তালপাটিঘাট কোস্টাল থানায়।
৭. বুদ্ধদেব মাল ছিলেন তালপাটিঘাট কোস্টাল থানায়, পাঠানো হল তমলুক থানায়।
৮. দীপক চক্রবর্তী ছিলেন দিঘা মোহনা কোস্টাল থানায়, পাঠান হল এগরা থানায়।
৯. মৌসুমী সর্দার ছিলেন হলদিয়া মহিলা থানায়, পাঠান হয়েছে দিঘা মোহনা কোস্টাল থানায় ওসি হিসাবে।
১০. পারমিতা সাউ বায়েন ছিলেন নন্দকুমার থানায়, পাঠানো হল হলদিয়া মহিলা থানার ওসি হিসাবে।
১১. রাবন হেমব্রম ছিলেন ময়না থানায়, পাঠানো হল পাঁশকুড়া থানায়।
১২. তরুন সাধুখাঁ ছিলেন নন্দীগ্রাম থানায়, পাঠানো হল নন্দকুমার থানায়।
একসঙ্গে এতজন পুলিশ আধিকারিকের রদবদলকে ঘিরে খুব স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা জেলাজুড়ে। যদিও জেলার পুলিশ কর্তারা অবশ্য জানাচ্ছেন এটা রুটিন মাফিক বদলি। প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন পর্ব থেকে শুরু করে ফলাফলের পরবর্তী সময় পর্যন্ত, দফায় দফায় ছড়িয়েছে উত্তেজনা। অনেক সময় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে শাসকদলের হয়ে কাজ করার অভিযোগ তুলেছেন খোদ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। আর সেই সবেরই মাঝে জেলায় ঘটে গেল একসঙ্গে একগুলি রদবদল।