অবশেষে স্বস্তি। নির্ধারিত সময়সীমার আগেই খুলে গেল মেদিনীপুর-খড়গপুর সংযোগরক্ষাকারী বীরেন্দ্র সেতু তথা মোহনপুর সেতু। আজ সকাল ৯টায় খুলে দেওয়া হয় ব্রিজ। এদিন সকালে পুজো দিয়ে ব্রিজটি খুলে দেওয়া হয় সাধারণ মানুষের জন্য। লাগাতার ৩ দিন বন্ধ থাকার পর, ফের এই সেতু ব্যবহার করতে পেরে খুশি মেদিনীপুর ও খড়গপুরের মানুষ।
লোড টেস্টিংয়ে জন্য গত ১৭ তারিখ রাত ১১টা থেকে বন্ধ ছিল মোহনপুর সেতুর ওপর যান চলাচল। যার জেরে দীর্ঘ পথ ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছিল মানুষকে। আর স্থানীয় পথচারিরা ব্যবহার করছিলেন ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় থাকা একটি বাঁশের অস্থায়ী সাঁকো। বাইক ও সাইকেল চালকরা নৌকায় করে নদী পারাপারা করছিলেন। ফলে ভীষণ সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছিল তাঁদের। লোড টেস্টিংয়ের কাজের পর, আজ রাত ১১টা নাগাদ ফের ব্রিজের ওপর যান চলাচল চালু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রবিবার রাতেই শেষ হয়েছে লোড টেস্টিংয়ের কাজ। ফলে আজ সকালেই সেতুটি খুলে দেওয়া হয়। সেতু খুলে যাওয়ায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে অনেকটাই সুরাহা হল স্থানীয় মানুষদের।
লোড টেস্টিংয়ে জন্য গত ১৭ তারিখ রাত ১১টা থেকে বন্ধ ছিল মোহনপুর সেতুর ওপর যান চলাচল। যার জেরে দীর্ঘ পথ ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছিল মানুষকে। আর স্থানীয় পথচারিরা ব্যবহার করছিলেন ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় থাকা একটি বাঁশের অস্থায়ী সাঁকো। বাইক ও সাইকেল চালকরা নৌকায় করে নদী পারাপারা করছিলেন। ফলে ভীষণ সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছিল তাঁদের। লোড টেস্টিংয়ের কাজের পর, আজ রাত ১১টা নাগাদ ফের ব্রিজের ওপর যান চলাচল চালু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রবিবার রাতেই শেষ হয়েছে লোড টেস্টিংয়ের কাজ। ফলে আজ সকালেই সেতুটি খুলে দেওয়া হয়। সেতু খুলে যাওয়ায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে অনেকটাই সুরাহা হল স্থানীয় মানুষদের।
প্রসঙ্গত, বীরেন্দ্র সেতু বন্ধ থাকার কারণে মেদিনীপুর থেকে কলকাতা যাওয়ার জন্য ধরমা-কেশপুর-লঙ্কাগড়-রাজনগর-বকুলতলা-খুকুরদহ হয়ে মেছোগ্রামের জাতীয় সড়ক ধরতে হচ্ছিল গাড়ি চালকদের। বীরেন্দ্র সেতু হয়ে মেদিনীপুর থেকে মেছোগ্রামের দূরত্ব কমবেশি ৫২ কিলোমিটার। কিন্তু ডাইভারসন রুট অর্থাৎ নারাজল হয়ে মেদিনীপুর থেকে মেছোগ্রামের দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিলোমিটার। তবে খড়গপুর শহর থেকে মেদিনীপুরে সড়কপথে আসার ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল সাধারণ মানুষকে। খড়গপুর শহর থেকে মেদিনীপুরের দূরত্ব যেখানে খুব বেশি হলে ১৩ কিলোমিটার, সেখানে ডাইভারশন রুট ধরে খড়গপুরের চৌরঙ্গী থেকে মেদিনীপুর পৌঁছতে মানুষকে ঘুরতে হচ্ছিল ১০০ কিলোমিটারেরও বেশি পথ।
বিস্তারিত আসছে…