Murshidabad News: তৃণমূলের পার্টি অফিসে আগুন, থানায় দুষ্কৃতী তাণ্ডবে রণক্ষেত্র রানিনগর – trinamool congress party office sets in fire and police station also allegedly vandalize by congress worker


TMC Party Office: অগ্নিগর্ভ রানিনগর। দুষ্কৃতী তাণ্ডবে কার্যত অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল থানাও। থানায় ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় দুষ্কৃতীরা। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে তৃণমূল কার্যালয়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। এখনও পর্যন্ত ঘটনায় জড়িত সাতজনকে আটক করেছে পুলিশ।

এই তাণ্ডবে সম্পূর্ণ অভিযোগ উঠেছে কংগ্রেসের দিকে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন রানিনগরে অধীর চৌধুরীর জনসভা ছিল। সেই সভায় কংগ্রেস সমর্থকদের আসতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপর সভা শেষ হতেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। প্রতিহিংসায় তৃণমূলের একটি পার্টি অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর চালানোর পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বলে খবর। পরে দুষ্কৃতীরা থানায় ঢুকেও তাণ্ডব চালায় বলে অভিযোগ।

Bankura Shootout : বাঁকুড়ায় শুট আউটে গুলিবিদ্ধ ৩, লক্ষ্যে কি কাটোয়ার সাদ্দাম শেখ?
পঞ্চায়েত সমিতি জয়ের পর এদিন রানিগরে বাম-কংগ্রেসের বিজয় সমাবেশ। সেই সমাবেশে যোগ দিতে বাধা দেওয়ার পালটা এই হামলা বলে অভিযোগ। সমাবেশে যোগ দিতে আসা কংগ্রেস কর্মীরা বাধার মুখে পড়েন। ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে নিস্ক্রিয়তার অভিযোগ। তার জেরেই শুধু পার্টি অফিস নয়, তাণ্ডব চলল থানাতেও। লাঠি বাঁশ নিয়ে ভাঙচুরের সঙ্গে সঙ্গে থানায় ছোঁড়া হয় আধলা ইটও।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আশপাশের থানা থেকেও পুলিশ বাহিনী চেয়ে পাঠানো হয়। ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনা হয় পরিস্থিতি। বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে খবর।

Adhir Chowdhury on India Name Change : ‘INDIA জোটকে ভয় পেয়েছে…’, দেশের নাম পরিবর্তন ইস্যুতে কেন্দ্রকে তুলোধোনা অধীরের

ধূপগুড়ির ফল নিয়ে অধীরের মন্তব্য

ধূপগুড়িতে বাম কংগ্রেস জোটের ভরাডুবি নিয়েও সাফাই দিলেন অধীর রঞ্জন চৌধুরী। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির সাফাই, ‘ওই আসন নিয়ে আমরা কখনও আশাবাদী ছিলাম না।লোকসভা নির্বাচন দেশের নিরিখে হয়। বিধানসভা, নির্বাচন, পুরসভা বা পঞ্চায়েত নির্বাচন স্থানীয় নির্বাচনগুলি আলাদ আলাদা নিরিখে হয়। ধূপগুড়িতে আমরা কখনই শক্তিশালী ছিলাম না। তাই জেতারও লক্ষ্য আমাদের ছিল না। তবে লড়াই ছাড়া কোন আসন আমরা ছাড়তে রাজি নয়,তাই প্রার্থী দিয়েছিলাম।’

এছাড়াও রাজভবনে উপাচার্যদের ধর্না নিয়েও তীব্র কটাক্ষ করেন অধীর চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এই রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কোন আলোচনা হয়না। ডিএ বৃদ্ধি নিয়ে সরকারের কোন পদক্ষেপ নেই। এক ধাক্কায় বিধায়কদের ভাতা বৃদ্ধি করা হল। আর এখন শুরু হয়েছে নতুন সার্কাস। রাজ্যপাল এক সার্কাস দলের জোকার আর মুখ্যমন্ত্রী আর এক সার্কাস দলের জোকার। রাজ্যপাল বিজেপি পার্টির মুখপাত্র হিসাবে বক্তব্য দিচ্ছেন। বাংলার মানুষ সেই সার্কাস দেখছেন।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *