এ দিন চর্মরোগ বিভাগে ৩৬৩ জন, নাক, কান, গলার সমস্যা নিয়ে ১১২ জন, জেনারেল মেডিসিনে ২৫০ জন, কার্ডিওলজি বিভাগে ৫৮, সাইকিয়াট্রি বিভাগে ৭৩, পেড মেডিসিন বিভাগে ১৪৮, চোখের সমস্যা নিয়ে ৩২৭ জন, জেনারেল ওপিডিতে ৩৩৯ জন, গাইনি এবং ওবিএস বিভাগে ৮৮ জন, দাঁতের সমস্যা নিয়ে ৬৫ জন, সার্জারি বিভাগে ১৯ ও অর্থোপেডিক বিভাগে ১৯৮ জন-সহ প্রায় ২ হাজার মানুষ এসে চিকিৎসা করান ও ওষুধ নেন। এলাকার মানুষকে ভালো চিকিৎসা পরিষেবা পেতে হলে কলকাতায় যেতে হয়। এতে খরচ হয় প্রচুর। অনেক সময়ও নষ্ট হয়। দুয়ারে ডাক্তার শিবিরের ফলে খুশি এলাকার মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দা বৃদ্ধ আনিস গাজি বলেন, ‘শুধু একদিন ডাক্তার বসিয়ে শিবির করলে চলবে না। মাসে একদিন হলে ভালো হয়। আজ ডাক্তার দেখিয়েছি, ওষুধও দিয়েছে। কিন্তু পরে ওই ডাক্তারবাবুকে কোথায় পাব। তাই ফের এমন ব্যবস্থা করলে ভালো হয়।’ এ দিন শিবির পরিদর্শনে এসে বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক রবিউল ইসলাম গাইন বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে মিনাখাঁর প্রত্যন্ত এলাকায় প্রথম দুয়ারে ডাক্তার শিবিরের আয়োজন করা হলো। প্রায় ১২ রকমের চিকিৎসা পরিষেবা এই ক্যাম্প থেকে দেওয়া হয়েছে।’ এ দিনের শিবিরে উপস্থিত ছিলেন মিনাখাঁর স্বাস্থ্য আধিকারিক শুভ বাগচী, কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান আকবর গাজি-সহ চিকিৎসকরা।