পরিবার সূত্রে কী জানা যাচ্ছে?
পরিবার সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তির গত মাসের ২৭ তারিখ জ্বর হয়। ২৮ তারিখ ভর্তি হন সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। এর পর কিছু সমস্যার কারণে তাঁকে ১৫ তারিখ ভর্তি করা হয় বাইপাস এর কাছে একটি বেসরকারি হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, ২১ তারিখ রাত ১০:১৫ নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়।
বাড়িতে যান পুর চেয়ারম্যান
খবর পেয়ে আজ সকালে মৃতের বাড়িতে গিয়ে পৌঁছন বিধাননগর পুর নিগমের চেয়ারম্যান তথা ৩১ নাম্বার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সব্যসাচী দত্ত। সেখানে গিয়ে পুর নিগমের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। সব্যসাচী দত্ত জানান, এটা দুর্ভাগ্য যে আমার ওয়ার্ডেই আজকে মাঝ বয়সী এবং আমাদের সঙ্গে ওতপ্রতভাবে জড়িত ছিলেন। এটা খুব দুঃখজনক ঘটনা। কিন্তু সব মানুষকেই বারবার করে অনুরোধ করছি আপনাদের কেউ জানাচ্ছি নিজের বাড়ীটা পরিষ্কার রাখুন এবং পার্শ্ববর্তী বাড়িতে যদি কেউ পরিষ্কার না রাখে দয়া করে অনুরোধ করুন।
সচেতনতার অভাব
কাউন্সিলর সব্যসাচী দত্ত জানান, এই একটা গলিতে অন্তত ১০-১২ জনের ডেঙ্গু হয়ে গিয়েছে। মিউনিসিপাল কর্পোরেশন অ্যাক্টে প্রভিশন আছে আমি এখনই কমিশনারের সঙ্গে কথা বললাম। তাঁর অভিযোগ, ‘কাজ হলে এরকম ভাবে মানুষ মারা যায়। আপনারা ছবি তুলেছেন বাড়ির ভেতরে আবর্জনা আছে। সেই আবর্জনা দিনের পর দিন নয় মাসের পর মাস নয় বছরের পর বছর ধরে আছে।
পুরসভার বিরুদ্ধে হুঙ্কার
তিনি বলেন, কী করব আমি কাউন্সিলর! মিউনিসিপাল কর্পোরেশন একটি কাউন্সিলরের কী কাজ করার আছে। মেয়রকে বলতে হবে। এমআইসি হেলথকে বলতে হবে। এমআইসি হেলথকে বলেছি, সে ডেড বডি জন্য ভ্যান পাঠিয়েছে। আর কমিশনারকে বলতে হবে। বলা হয়েছে কমিশনারকে। মেয়র কোথায়? আমি ফোনে পাইনি।