সেইসঙ্গে ক্যাম্পাসে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে জরুরি পদক্ষেপ নিয়ে প্রয়োজনে অনলাইন বা মিশ্র ক্লাসের ব্যবস্থা করতে হবে। অবিলম্বে পড়ুয়াদের সবরকম নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। এদিনের বৈঠকে ইউজিসি-র নির্দেশিকা মেনে দ্রুত পদক্ষেপ করতে একটি র্যাপিড অ্যাকশন সেল গঠনেও সাউকে নির্দেশ দেন আচার্য। মঙ্গলবারের বৈঠকে এ সব নিয়ে আলোচনা হবে।
বৈঠকের পর বুদ্ধদেব বলেন, ‘ইউজিসি রিপোর্ট দিয়েছে। ইউজিসি-র রিপোর্ট নিয়েই মূলত কথা হয়েছে। আমি জানিয়েছি, সিসিটিভি বসানোর কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ক্যাম্পাস ও হস্টেল পরিদর্শনে গিয়ে ইউজিসি-র প্রতিনিধিরা দেখেছেন, কিছু বিষয় মানা হয়নি। যেগুলো হয়নি, সেগুলো কেন হয়নি, তার তদন্ত দরকার।’
তাঁর সংযোজন, ‘আর্টস এবং সায়েন্সের পড়ুয়াদের আলাদা হস্টেলের ব্যবস্থা হয়েছে। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। সিনিয়রদের পাশের ব্লকে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু ১৫ জন পড়ুয়া লিখিত অভিযোগ করেছে, তারা সিনিয়রদের ভয় পাচ্ছে।’ অন্তর্বর্তী উপাচার্য আরও জানান, ওই পড়ুয়ারা বলেছেন, সিনিয়রদের সঙ্গে থাকলে, তাঁরা র্যাগ করতে পারেন।
প্রতিটি বর্ষের পড়ুয়া অনুযায়ী হস্টেল ভাগ করা হবে। বুদ্ধদেবের দাবি, রাজ্যপাল তাঁকে বলেছেন, ‘আপনি যা মনে করেন সেটা করুন। ইউজিসি যে ১৫ দিন সময় দিয়েছে, সেটা যেন মানা হয়।’ আচার্য এনিয়ে একটি রিপোর্টও দিতে বলেছেন বলে জানান বুদ্ধদেব।