এই সময়: বৃদ্ধার বয়স সত্তরের কাছাকাছি। তিনিই কি না, মাদক পাচারের কিং পিন। উত্তর-পূর্বের রাজ্য অসমের গুয়াহাটি থেকে মাদক এনে এ রাজ্যে পাচার করতেন ওই বৃদ্ধা। নাম, গায়েত্রী হালদার। বাড়ি, মুর্শিদাবাদে। তিনি আবার ‘মাদক রানি’ নামে পরিচিত। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযুক্ত বৃদ্ধা সহ আরও তিনজনকে গ্রেফতার করল রাজ্য পুলিশের এসটিএফ।
গত বুধবার বহরমপুরে জাতীয় সড়ক লাগোয়া নওদাপাড়া রেলগেটের কাছে একটি গাড়ি আটক করেন গোয়েন্দারা। ওই গাড়িতে তিনজন ছিলেন। ধৃতদের জেরা করে প্রায় এক কোটি টাকার নিষিদ্ধ মাদক মরফিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে এসটিএফ সূত্রে খবর। ধৃতদের মধ্যে অন্যেরা হলেন, নদিয়ার বাসিন্দা আব্দুল হামিদ এবং সোহাল শেখ। এদের কাছ থেকে প্রায় ১ কেজির মরফিন পাওয়া গিয়েছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ১ কোটি টাকা।
গত বুধবার বহরমপুরে জাতীয় সড়ক লাগোয়া নওদাপাড়া রেলগেটের কাছে একটি গাড়ি আটক করেন গোয়েন্দারা। ওই গাড়িতে তিনজন ছিলেন। ধৃতদের জেরা করে প্রায় এক কোটি টাকার নিষিদ্ধ মাদক মরফিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে এসটিএফ সূত্রে খবর। ধৃতদের মধ্যে অন্যেরা হলেন, নদিয়ার বাসিন্দা আব্দুল হামিদ এবং সোহাল শেখ। এদের কাছ থেকে প্রায় ১ কেজির মরফিন পাওয়া গিয়েছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ১ কোটি টাকা।
এসটিএফ-এর তরফে বহরমপুর পুলিশ স্টেশনে এনডিপিএস অ্যাক্টে মামলা রুজু করা হয়েছে। এই ঘটনায় আর কারা জড়িত, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই বৃদ্ধা কী ভাবে মাদক পাচারে জড়িয়ে পড়লেন, তা-ও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। তাঁরা মনে করছেন, এই চক্রে আরও কেউ যুক্ত রয়েছেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে ওই বৃদ্ধা মাদক পাচারের বরাত নিতেন।
এর পর তিনি উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলি থেকে মরফিন আমদানি করে এ রাজ্যের এজেন্টের কাছে পৌঁছে দিতেন। ওই মরফিন বাংলাদেশে পাচারের পরিকল্পনাও থাকতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে। ব্যথা নাশক ওষুধ অথবা অন্যান্য রোগের ক্ষেত্রে মরফিনের ব্যবহার হয়ে থাকে। মরমিন ট্যাবলেটের আকারেও পাওয়া যায়। আবার নেশার সামগ্রী মনে করে অনেকেই মরফিন বেশি মাত্রায় খেয়ে থাকেন।