এই সময়: টু-হুইলারের বাণিজ্যিক ব্যবহার নিয়ে কঠোর হচ্ছে রাজ্য প্রশাসন। ব্যক্তিগত টু-হুইলার নিয়ে আর কেউ ডেলিভারি বয়ের কাজ করতে পারবেন না। সে জন্যে পরিবহণ দপ্তর থেকে আলাদা লাইসেন্স নিতে হবে। বাস-ট্যাক্সির মতো কমার্শিয়াল ট্যাক্সও গুণতে হবে।
পরিবহণ দপ্তরের সিদ্ধান্ত, এখন থেকে কমার্শিয়াল টু-হুইলারে হলুদ নম্বর প্লেট লাগাতে হবে। নম্বর প্লেটের জন্যে খরচ হবে ৫০০ টাকা। সঙ্গে নিতে হবে নতুন লাইসেন্স। এর জন্যে ১০০ টাকা আবেদন ফি হিসেবে জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র পরীক্ষার জন্যে অতিরিক্ত ৪০ টাকা লাগবে। রেজিস্ট্রেশন খরচ পড়বে ৩৪০ টাকা। ব্যক্তিগত টু-হুইলারকে কমার্শিয়াল করতে এক হাজার টাকার মতো খরচ হবে। কেউ যদি একাধিক জেলায় বাইক নিয়ে ঘোরাফেরা করতে চান, সে জন্যেও আলাদা পারমিট নিতে হবে। পাঁচটি জেলার একসঙ্গে পারমিট নিতে ২০০০ টাকা লাগবে।
পরিবহণ দপ্তরের সিদ্ধান্ত, এখন থেকে কমার্শিয়াল টু-হুইলারে হলুদ নম্বর প্লেট লাগাতে হবে। নম্বর প্লেটের জন্যে খরচ হবে ৫০০ টাকা। সঙ্গে নিতে হবে নতুন লাইসেন্স। এর জন্যে ১০০ টাকা আবেদন ফি হিসেবে জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র পরীক্ষার জন্যে অতিরিক্ত ৪০ টাকা লাগবে। রেজিস্ট্রেশন খরচ পড়বে ৩৪০ টাকা। ব্যক্তিগত টু-হুইলারকে কমার্শিয়াল করতে এক হাজার টাকার মতো খরচ হবে। কেউ যদি একাধিক জেলায় বাইক নিয়ে ঘোরাফেরা করতে চান, সে জন্যেও আলাদা পারমিট নিতে হবে। পাঁচটি জেলার একসঙ্গে পারমিট নিতে ২০০০ টাকা লাগবে।
পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তীর ব্যাখ্যা, যাঁরা ডেলিভারি বয়ের কাজ করেন, তাঁদের বেশির ভাগই নিজের টু-হুইলার নিয়ে যাতায়াত করেন। অনেকে আবার যাত্রী পরিবহণ করেন। এর জন্যে আলাদা লাইসেন্স নিতে হয়। কিন্তু অনেকেই সেটা জানেন না। সে জন্যেই ড্রাইভিং লাইসেন্সের কিছু নিয়মকানুন পাল্টানো হচ্ছে। মানুষকে সচেতন করতে পরিবহণ দপ্তরের পক্ষ থেকে শিবিরও করা হচ্ছে।
পরিবহণমন্ত্রীর ইঙ্গিত, আপাতত ডেলিভারি বয়রা ছাড় পেলেও লাইসেন্স না করালে ভবিষ্যতে তাঁদের সমস্যায় পড়তে হবে। তিনি বলেন, ‘রাজ্যের বহু বেকার ছেলে-মেয়ে ডেলিভারি পেশায় যুক্ত। তাঁদের প্রতি আমরা সহানুভূতিশীল। তবে সবাইকে নিয়ম মেনেই চলতে হবে।’
বাংলার প্রতি মুহূর্তের ব্রেকিং আপডেট পেতে ফলো করুন এই সময় ডিজিটাল চ্যানেল। ক্লিক: https://whatsapp.com/channel/0029Va9zh58Gk1Fko2WtDl1A