Abhishek Banerjee Dharna: ধরনার পঞ্চম দিনে রাজ্যপালের দুয়ারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের দেওয়া নির্ধারিত সময়ে চিঠি ও কেন্দ্রীয় সুযোগ থেকে বঞ্চিতদের সঙ্গে নিয়ে রাজভবনে গেলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। অভিষেকের সঙ্গে রয়েছেন ৩০ জনের প্রতিনিধি দল। এর মধ্যে সাতজন ছিলেন ভুক্তভোগী।
৫ অক্টোবর থেকে টানা রাজভবনের সামনে ধরনার পর রবিবার রাতে বৈঠকের জন্য সময় দেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সেই মতোই সোমবার বিকেলে রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, ডেরেক ও ব্রায়েন, ফিরহাদ হাকিম সহ আরও নেতা।
৫ অক্টোবর থেকে টানা রাজভবনের সামনে ধরনার পর রবিবার রাতে বৈঠকের জন্য সময় দেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সেই মতোই সোমবার বিকেলে রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, ডেরেক ও ব্রায়েন, ফিরহাদ হাকিম সহ আরও নেতা।
জানা গিয়েছে, প্রায় ২০ মিনিট অবধি চলে এই বৈঠক। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সহ প্রতিনিধি দলের প্রত্যেকের সঙ্গে আলাদা করে কথা বলেছেন সিভি আনন্দ বোস। তৃণমূলের তরফে রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ করা হয়, ‘কোন আইনে, কোন নিয়মে বাংলার টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র?’ সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার সময় বঞ্চিতদের পাঠানো ৫০ হাজার চিঠির কিছুটা অংশ সঙ্গে করে নিয়ে গিয়ে রাজভবনে রেখে আসেন তাঁরা। রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন তিনি ক্যামেরার সামনে এই বৈঠক করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজভবনের তরফে জানানো হয় সংবাদ মাধ্যম তো দূর কোনও মোবাইলও আনা যাবে না। অতএব মোবাইল বাইরে রেখেই ভিতরে ঢোকেন তৃণমূল প্রতিনিধিরা।
আরও তথ্যের জন্য রিফ্রেশ করুন…