Calcutta High Court News : যোগেশ চন্দ্র ল কলেজ মামলায় নতুন মোড়, সরে দাঁড়াল ডিভিশন বেঞ্চ – calcutta high court division bench withdraw from jogesh chandra chaudhuri law college case


যোগেশ চন্দ্র ল কলেজের মামলা থেকে সরে দাঁড়াল ডিভিশন বেঞ্চ। সিঙ্গেল বেঞ্চের সমস্ত নির্দেশ চ্যালেঞ্জ হয় বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চে। আজ শুনানির জন্য মামলা ডিভিশন বেঞ্চে ওঠে। ব্যক্তিগত কারণে মামলা থেকে সরে দাঁড়াল ডিভিশন বেঞ্চ বলে জানানো হয়।

Justice Abhijit Ganguly : বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, ডিভিশন বেঞ্চে গেলেন যোগেশচন্দ্র ল কলেজের অধ্যক্ষ
বিস্তারিত কী জানা যাচ্ছে?

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অপসারিত কলেজর অধ্যক্ষ সুনন্দা গোয়েঙ্কা, অধ্যাপক অচিনা কুণ্ডু এবং অভিযুক্ত ছাত্ররা। তবে এদিন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সরে দাঁড়ায় ডিভিশন বেঞ্চ। পাশাপাশি, নতুন বেঞ্চ নির্দিষ্ট করার জন্য প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। ১ টার সময় ফের মামলার নম্বর দিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ-এর নির্দেশ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের।

যোগেশ চন্দ্র ল কলেজ নিয়ে মামলা

Jogesh Chandra Chaudhuri College: ‘কাজে বাধা…বাথরুম পর্যন্ত যেতে দেয় না!’ BJP করায় হেনস্থার অভিযোগ, ইস্তফা দিতে চান ল কলেজের অধ্যক্ষ
আগে, যোগেশচন্দ্র চৌধুরী ল কলেজের অধ্যক্ষ সুনন্দা ভট্টাচার্য গোয়েঙ্কাকে পদ থেকে সরানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। অধ্যক্ষ সহ আরেক অধ্যাপক যাতে কলেজে আর না ঢুকতে পারেন এবং তাঁদের ঘরে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

নিয়ম বহির্ভূত পদক্ষেপ

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা ইজিসির নিয়ম অনুযায়ী কলেজের অধ্যক্ষ নিযুক্ত হননি বলে অভিযোগ করা হয়। উল্লেখ্য, যোগেশ চন্দ্র চৌধুরী ল কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতির মানিক ভট্টাচার্যর নিয়োগ নিয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছিল হাইকোর্টে। এমনকি, কলেজে কয়েকজন বহিরাগতকে জায়গা করে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করা হয়। সেইসব ছাত্রদের আজ, সোমবার হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে আজ ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন অভিযুক্ত ছাত্ররাও।

Calcutta High Court News Today : ‘ক্লাস না নিয়ে কী করে মিছিল করবেন?’ কাজের দিনে শিক্ষকদের কর্মসূচি নিয়ে প্রশ্ন হাইকোর্টের
সাধারণত, ইউজিসির নিয়ম অনুযায়ী কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়। আদালতের পর্যবেক্ষণ ছিল, সংশ্লিষ্ট পদ অনুযায়ী তাঁদের ইউজিসির নির্ধারিত যোগ্যতা ছিল না। সেই কারণেই তাঁদের বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রভাব খাটিয়ে তাঁদের নিয়োগ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ জানান হয়। এবার ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলা থেকে সরে দাঁড়ানোর কারণে তৈরি হল নতুন বিতর্ক।

সবরকম খবর আগে পেতে জয়েন করুন এই সময় ডিজিটাল হোয়াটস্যাপ চ্যানেল। ক্লিক: https://whatsapp.com/channel/0029Va9zh58Gk1Fko2WtDl1A



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *