এই সময়: পুজোয় তাদের এলাকায় লেজ়ার লাইট কোনও ভাবেই ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়ে দিল বিধাননগর কমিশনারেট। অফিসারদের বক্তব্য, লেজ়ার লাইটের কারণে বিমান চালকদের দিকনির্ণয়ে সমস্যা হয়। ২০২১ সালে শ্রীভূমি স্পোর্টিংয়ের বুর্জ খলিফা মণ্ডপে ব্যবহার করা হয়েছিল লেজ়ার লাইট। এরর ফলে দমদম বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা করাতে বিস্তর সমস্যা হচ্ছিল বলে অভিযোগ তুলেছিলেন একাধিক বিমানচালক।
বুর্জ খলিফার লেজ়ার লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু তার পরেও লেজ়ারের ব্যবহার থামেনি বলে অভিযোগ। সূত্রের খবর, কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে সম্প্রতি একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে বিধাননগর কমিশনারেটে। গত বছরও পুজোর সময়ে বেশ কয়েকজন পাইলট লেজ়ার লাইট নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়েছে ওই চিঠিতে।
বুর্জ খলিফার লেজ়ার লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু তার পরেও লেজ়ারের ব্যবহার থামেনি বলে অভিযোগ। সূত্রের খবর, কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে সম্প্রতি একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে বিধাননগর কমিশনারেটে। গত বছরও পুজোর সময়ে বেশ কয়েকজন পাইলট লেজ়ার লাইট নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়েছে ওই চিঠিতে।
কলকাতা বিমানবন্দরের এক কর্তার বক্তব্য, ‘বিমান ওঠানামার সময়ে আশপাশে লেজ়ার লাইট ব্যবহার করা হলে চালকের মনসংযোগ বিঘ্নিত হয়। নির্দিষ্ট রুট খুঁজে পেতে দেরি হয়। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে।’ তাই এয়ারপোর্ট অপারেশন কন্ট্রোল সেন্টারের কর্তারা চাইছেন, আগে থেকেই এ ক্ষেত্রে সতর্ক হোক পুলিশ।
বিধাননগর কমিশনারেটের এক কর্তার বক্তব্য, ‘সব পুজো কমিটিকেই সতর্ক করা হয়েছে। আমাদের নজরদারি থাকবে।’ এ প্রসঙ্গে দমদম তরুণ দল পুজো কমিটির অন্যতম কর্তা বিশ্বজিৎ প্রসাদের দাবি, ‘আগে লেজ়ার লাইটের ব্যবহার অনেক পুজে কমিটিই করত। তবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আপত্তি তোলার পর কেউই প্রায় করে না।’