এই সময়: দুর্গাপুজোর জন্য রাজ্য জুড়ে ১০০ টি অস্থায়ী ফায়ার স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে দমকলের তরফে। গতবার সংখ্যাটা ছিল ৩৪। কোনও প্যান্ডেলে আগুন লাগলে যাতে তড়িঘড়ি পৌঁছনো যায়, সে জন্যই এ বার বাড়তি স্টেশন তৈরির সিদ্ধান্ত। পাশাপাশি, ১৩ হাজার কর্মী পুজোর সময়ে দিনরাত কাজ করবেন। ছুটি বাতিল হয়েছে বাহিনীর সব কর্মীর। বড় পুজোর প্যান্ডেলগুলিতে ড্রোনের মাধ্যমেও চলবে নজরদারি।
পুজোয় যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে, সে জন্য পুজো উদ্যোক্তাদের গুচ্ছ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে বুধবার দমকলের তরফে জানানো হয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো, মণ্ডপের ভিতরে নতুন ইলেকট্রিক তারের ব্যবহার। কারণ, অধিকাংশ পুজো মণ্ডপেই আগুন লাগে শর্ট সার্কিট থেকে।
পুজোয় যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে, সে জন্য পুজো উদ্যোক্তাদের গুচ্ছ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে বুধবার দমকলের তরফে জানানো হয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো, মণ্ডপের ভিতরে নতুন ইলেকট্রিক তারের ব্যবহার। কারণ, অধিকাংশ পুজো মণ্ডপেই আগুন লাগে শর্ট সার্কিট থেকে।
সরকারি হিসেবে রাজ্যে ৪১ হাজারের বেশি দুর্গাপুজো হয়। তার মধ্যে ১০ হাজার পুজো এখনও দফতরের থেকে অনুমতি না নেওয়ায় চিন্তিত দমকলের কর্তারা। বুধবার এ প্রসঙ্গে দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, ‘সরকার বিনা পয়সায় অনুমতি দিচ্ছে। যে পুজোগুলি এখনও অনুমতি নেয়নি, তাদের বলব তাড়াতাড়ি অনুমতি নিয়ে নিন।’
আগামী, ১৮ অক্টোবর, বুধবার থেকে দমকল কর্মীরা পুজো প্যান্ডেলে ডিউটি শুরু করবেন। বড় পুজো প্যান্ডেলগুলিতে চলবে সচেতনতা প্রচার। পাশাপাশি রাজ্যে শীঘ্রই ৬টি নতুন দমকল কেন্দ্র চালু হবে এবং ৬টি কেন্দ্রের সংস্কার হবে বলে জানা গিয়েছে। এক আধিকারিক বলেন, ‘পুজো প্যান্ডেল পরিদর্শনের কাজ শুরু করে দিয়েছে। যেখানে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই, সেখানে তড়িঘড়ি তা করা হচ্ছে।’