পারাদ্বীপ থেকে দিঘায় এল বিশাল আকৃতির মাছ! দেখতে উপচে পড়ল ভিড়…।a big KoiBhola Fish reached digha from Paradeep people astonished


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ১৫০ কেজি ওজনের মাছ! দেখা গেল দিঘার সৈকতে। দিঘার মোহানায় নিয়ে আসা হল মাছটিকে। জেলেরা তো আশ্চর্য বটেই। অনেকেই খবর পেয়ে দৈত্যাকার এই মাছ দেখতে ভিড় করেছিলেন। নিলামে প্রায় ৭০ হাজার টাকা দর উঠল মাছটির। ওডিশার পারাদ্বীপ থেকে এক মৎস্যব্যবসায়ী দিঘা মোহানায় মাছটিকে নিয়ে আসেন। মাছ এসে পৌঁছনোর পরে রীতিমতো সাড়া পড়ে যায়। 

আরও পড়ুন: Cyclones: এই নভেম্বরেও ঘূর্ণিঝড়? কবে আসছে? বিধ্বংসী ক্ষমতা কেমন? 

জানা গিয়েছে, সাধারণত গভীর সমুদ্রেই পাওয়া যায় এই মাছ। মাছের পটকা ও অন্যান্য অঙ্গ নানা জীবনদায়ী ওষুধ তৈরিতে কাজে লাগে। এই ধরনের বড় আকারের মাছ বিদেশে রফতানিও করা হয়।

আজ, বুধবার সকালেই মাছটিকে ঘিরে রীতিমতো হইহই পড়ে যায়। অনেকেই দেখতে এসে মাছের আকার-আয়তনে মুগ্ধ হয়ে মাছটিকে নিয়ে ছবিও তোলান। পারাদ্বীপ থেকে এক মাছব্যবসায়ী মাছটিকে দিঘার মোহানায় আনেন বলে জানা যায়। খুব স্বাভাবিক ভাবেই কালীপুজোর আগে এই মাছ পেয়ে খুশি ওই মাছ ব্যবসায়ী। কেননা, বেশ কিছু অতিরিক্ত টাকা তো হাতে আসবেই মাছের সূত্রে। 

আরও পড়ুন: kalipuja 2023: নিজের হাত নিজেই খসিয়ে এখানে কালী রাতারাতি হয়ে গেলেন ‘জগন্নাথ’! কেন?

প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই জলপাইগুড়ির করলা নদী থেকে উদ্ধার হয়েছিল অদ্ভূতদর্শন বিশালাকার এক মাছ। জানা গিয়েছিল, সেটি ছিল আমেরিকান রুই। মাছটি বঁড়শি দিয়ে শিকার করেছিলেন সঞ্জীব দাস নামের স্থানীয় এক যুবক। মাছটিকে অনেকটা সময় ধরে জলে খেলিয়ে তারপই আয়ত্তে আনতে পেরেছিলেন বলে জানিয়েছিলেন সঞ্জীব। স্থানীয় আর এক বাসিন্দা জানান, তাঁরা মাছটিকে আমেরিকান রুই বলেই জানেন। কেউ আবার বলেন, তাঁরা মাছটিকে সিলভার কার্প বলেই জানেন। এটির ওজন ছিল প্রায় ৬ থেকে ৭ কেজি। তবে মাছটিকে দেখলে সকলেরই চোখ কপালে উঠবে। মাছটির চোখ, মুখ দেখতে একটু অন্যরকম। বিশাল আকৃতির এই আমেরিকান রুই দেখতেও সেখানে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে গিয়েছিল।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *