এই সময়: চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে মোটা টাকা হাতানোর অভিযোগের সাত বছর পরে সাংসদ সৌমিত্র খাঁ’র বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআরে তদন্ত স্থগিত করে দিল হাইকোর্ট। বিচারপতি সিদ্ধার্থ রায়চৌধুরী এই নির্দেশ দিতে গিয়ে মনে করিয়ে দেন, টাকা তোলার মতো এমন অভিযোগের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী প্রাথমিক অনুসন্ধান করে সত্যতা যাচাই করার কথা পুলিশের। অথচ ২০১৫ সালের ঘটনায় ২০২২-এ অভিযোগ দায়ের হওয়ার দিনই পুলিশ এফআইআর রুজু করেছে এ ক্ষেত্রে। এতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য হয়েছে। তাই আপাতত পুজোর ছুটির পরের দু’সপ্তাহ পর্যন্ত তদন্ত স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয় আদালত।
বর্তমানে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ তৃণমূলে থাকাকালীন চাকরি দেওয়ার নাম করে এক জনের থেকে সাত লক্ষ টাকা ঘুষ নেন বলে অভিযোগ। সাংসদের আইনজীবী বলেন, ২০১৯-এ তিনি বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যে মামলা দায়ের করা হয়। চাকরি দেওয়ার নাম করে ২০১৫ সালে টাকা নেওয়ার অভিযোগে ২০২২ সালে নতুন অভিযোগ দায়ের হয়। তৎক্ষণাৎ সেটিকে পুলিশ এফআইআর হিসেবে লিপিবদ্ধ করে। নিরঞ্জন ঘোষ নামে ওই ব্যক্তিকে সৌমিত্র ২০১৭ সালে তাঁর নিরাপত্তারক্ষীর হাত দিয়ে দেড় লক্ষ টাকা ফেরতও দেন। পুরোটাই নগদে বিনিময় হয়েছিল। আর সাংসদের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগ করা হয় ২০২২-এর সেপ্টেম্বরে। বাঁকুড়ার কোতুলপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়।
বর্তমানে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ তৃণমূলে থাকাকালীন চাকরি দেওয়ার নাম করে এক জনের থেকে সাত লক্ষ টাকা ঘুষ নেন বলে অভিযোগ। সাংসদের আইনজীবী বলেন, ২০১৯-এ তিনি বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যে মামলা দায়ের করা হয়। চাকরি দেওয়ার নাম করে ২০১৫ সালে টাকা নেওয়ার অভিযোগে ২০২২ সালে নতুন অভিযোগ দায়ের হয়। তৎক্ষণাৎ সেটিকে পুলিশ এফআইআর হিসেবে লিপিবদ্ধ করে। নিরঞ্জন ঘোষ নামে ওই ব্যক্তিকে সৌমিত্র ২০১৭ সালে তাঁর নিরাপত্তারক্ষীর হাত দিয়ে দেড় লক্ষ টাকা ফেরতও দেন। পুরোটাই নগদে বিনিময় হয়েছিল। আর সাংসদের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগ করা হয় ২০২২-এর সেপ্টেম্বরে। বাঁকুড়ার কোতুলপুর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়।
রাজ্যের আইনজীবী স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সাংসদের বিরুদ্ধে ১৫টি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তার মধ্যে এই মামলার বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে এক দিন সময় চান তিনি। কিন্তু তদন্তকারী অফিসার কেস ডায়েরি ছাড়া কেন আদালতে হাজির হয়েছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে কোর্ট। এর পরেই পুজোর ছুটি শেষ হওয়ার দু’সপ্তাহ পরে রেগুলার বেঞ্চে শুনানি হবে বলে নির্দেশ দেন বিচারপতি। ততদিন তদন্ত স্থগিত থাকবে।