এই সময়, দুর্গাপুর: পচা মাংস ও মাছ রান্না করে খাওয়ানো হচ্ছে গেস্টদের। এমন অভিযোগ পেয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রান্তিকা এলাকায় অবস্থিত একটি হোটেলে অভিযান চালান খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকরা। হোটেল থেকে প্রচুর পরিমাণে পচা মাংস ও মাছ, বাসি খাবার ও মেয়াদোত্তীর্ণ মশলা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। খাবার, মাংস ও মাছ ফেলে দেওয়া হয়।
হোটেলের লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। সমস্ত কিছু ঠিক করে নতুন লাইসেন্স না-হওয়া পর্যন্ত হোটেল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রান্তিকা বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন হোটেল ব্লু মুন। এই হোটেলের খাবারের মান নিয়ে অনেকে দিন থেকে অভিযোগ উঠছিল। অভিযোগ পেয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হোটেলে অভিযান চালান খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকরা।
হোটেলের লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। সমস্ত কিছু ঠিক করে নতুন লাইসেন্স না-হওয়া পর্যন্ত হোটেল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রান্তিকা বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন হোটেল ব্লু মুন। এই হোটেলের খাবারের মান নিয়ে অনেকে দিন থেকে অভিযোগ উঠছিল। অভিযোগ পেয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হোটেলে অভিযান চালান খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকরা।
হোটেলে অভিযান চলার সময় একজন গেস্ট মাছের কোয়ালিটি নিয়ে অভিযোগ করেন। এর পর দফতরের আধিকারিকরা হোটেলের রান্নাঘরে গিয়ে ফ্রিজ খুলে দেখেন, সেখানে মজুত করা মাংস, মাছ পচে গিয়েছে। গন্ধ বেরোচ্ছে। বাসি খাবারও রয়েছে ফ্রিজে। খাদ্য সুরক্ষা দফতরের আধিকারিক কিরণমণি দেবনাথ বলেন, ‘খাবারের মান নিয়ে অভিযোগ পেয়েছি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালাতে এসে দেখা যাচ্ছে অভিযোগ সত্য। হোটেলের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। হোটেল বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।’
হোটেল মালিক চিত্তরঞ্জন চন্দ্র সমস্ত অভিযোগ স্বীকার করে নিয়ে বলেন, ‘আমি কয়েকদিন আসতে পারিনি। কর্মীরা হোটেল চালাচ্ছিল। কর্মীদের গাফিলতির জন্য এই অবস্থা হয়েছে।’