Chandannagar Jagadhatri Puja : জগদ্ধাত্রী পুজোর গাইড ম্যাপ প্রকাশ, সব রাস্তাই ‘নো এন্ট্রি’ চন্দননগরে! কী জানাল পুলিশ? – jagadhatri puja 2023 chandannagar police reveals guide map for this year


চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় জ্বলে উঠেছে আলো, সেজে উঠছে পথঘাট। চন্দননগরের বিভিন্ন স্থানে সেজে উঠেছে মণ্ডপ। ইতিমধ্যে আনা শুরু হয়ে গিয়েছে প্রতিমা। শুক্রবার কলকাতার পোস্তা থেকে চন্দনগরের একাধিক জগদ্ধাত্রী পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোাপাধ্যায়। চন্দনগরের উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল থেকে শুরু করে অন্যান্য বিশিষ্টরা। মুখ্যমন্ত্রীর পুজো উদ্বোধনের পরই প্রকাশিত হল চন্দননগরের পুজোর গাইড ম্যাপ।

জগদ্ধাত্রী পুজোর গাইডম্যাপ প্রকাশ

কলকাতার পোস্তা থেকে জগদ্ধাত্রী পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। চতুর্থীর সন্ধায় পুজো গাইড ম্যাপ প্রকাশ করলেন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন। চন্দননগর স্ট্যান্ডে এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী ইন্দ্রনীল। এছাড়াও সেখানে উপস্থিত ছিলেন মেয়র রাম চক্রবর্তী, হুগলির জেলাশাসক মুক্তা আর্য, চন্দননগরের পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগিসহ অন্যান্য বিশিষ্টরা।

গাইড ম্যাপ প্রকাশের পর কী বললেন পুলিশ কমিশনার?

চন্দননগরের পুলিশ অমিত পি জাভালগি বলেন, ‘এবার জগদ্ধাত্রী পুজোর নিরাপত্তায় আড়াই হাজার পুলিশকর্মী মোতায়েন থাকবে। সিসি ক্যামেরায় নজরদারি থাকবে। সাদা পোশাকের পুলিশের পাশাপাশি ইভটিজিং রুখতে উইনার্স টিম থাকবে। চন্দননগরে আগামী কয়েকদিন জনতার ঢল নামবে।’

Jagadhatri Puja 2023 : জগদ্ধাত্রী আরাধনায় চন্দননগরে প্রস্তুতি কেমন? দেখুন প্রাক পুজো পরিক্রমার ভিডিয়ো
তিনি আরও জানিয়েছেন, ‘চন্দননগরের একটি ফেরি ঘাটের কারণ সমস্যা হবে। তাই এবার অস্থায়ী জেটি তৈরি করা হয়েছে। মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন এক সপ্তাহের মধ্যে জেটি তৈরির জন্য ১০ লাখ টাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। পুজোর দিনগুলিতে চন্দননগরে নো এন্ট্রি থাকবে।’

যান চলাচল নিয়ে কী বললেন কমিশনার?

যান চলাচল নিয়েও মুখ খুলেছেন পুলিশ কমিশনার। তিনি বলেন, ‘পুজোর দিনগুলিতে চন্দননগরে নো এন্ট্রি থাকবে। ভিড় দেখে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। দুপুর দুটোর পর কোনও চারচাকা ঢুকতে পারবে না। মোটর বাইকের জন্য এন্ট্রি পাস দেওয়া হয়েছে। জরুরি কাজ বা কেউ অসুস্থ হলে বা খাবার সরবরাহকারী সংস্থাকে ছাড় দেওয়া হবে। চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর ঐতিহ্য বজায় রেখে পুজোর দিন গুলোতে যাতে মানুষের কোনো অসুবিধা না হয় তা দেখার জন্য যাবতীয় বন্দোবস্ত করা হয়েছে। যেখানে রাস্তার পাশে পুজো হয় যাতায়াতের জন্য জায়গা কম, সেই জায়গায় বাড়তি পুলিশ থাকবে। জায়গায় জায়গায় ব্যারিকেড থাকবে। চন্দননগরে ঢোকার সব রাস্তায় নো এন্ট্রি থাকবে।’ জগদ্ধাত্রী পুজো দেখতে চুঁচুড়া, চন্দননগর ও মানকুন্ডু স্টেশনে আসেন বহু দর্শনার্থী। সেই কারণে রেলের তরফে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *