এই সময়: বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক তথা প্রাক্তন সাংসদ অনুপম হাজরা অভিযোগ করেছেন দলের বিধায়ক ও জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে। সে অভিযোগ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে দায়ের মামলার শুনানিতে বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত মামলাকারী ওই দুই পদাধিকারীর আইনজীবীকে প্রশ্ন করেন, কে মামলা করেছেন। আইনজীবী অনুপম হাজরার নাম বলতেই বিচারপতির হালকা চালে মন্তব্য, এখনই ইনার-ক্ল্যাশ!
ক্ষমতায় আসার আগেই দলের একাংশ অন্য অংশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাচ্ছে? পরে আদালত অনুপমকে মামলায় যুক্ত করার নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে আদালতের নির্দেশ, আপাতত অনুপমের অভিযোগের ভিত্তিতে দুই পদাধিকারীর বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না। তবে তাঁদের যে নোটিসে পাঠানো হয়েছে, তাতে সাড়া দিতে হবে। আগামী ১৩ ডিসেম্বর পরবর্তী শুনানিতে পুলিশকে কেস ডায়েরি হাজির করতে হবে আদালতে।
ক্ষমতায় আসার আগেই দলের একাংশ অন্য অংশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাচ্ছে? পরে আদালত অনুপমকে মামলায় যুক্ত করার নির্দেশ দেয়। একই সঙ্গে আদালতের নির্দেশ, আপাতত অনুপমের অভিযোগের ভিত্তিতে দুই পদাধিকারীর বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না। তবে তাঁদের যে নোটিসে পাঠানো হয়েছে, তাতে সাড়া দিতে হবে। আগামী ১৩ ডিসেম্বর পরবর্তী শুনানিতে পুলিশকে কেস ডায়েরি হাজির করতে হবে আদালতে।
খয়রাশোলে ৮ নভেম্বর অনুপম হাজরার বিজয়া সম্মিলনীতে মারধরের ঘটনায় দলেরই দুবরাজপুরের বিধায়ক অনুপ সাহা এবং বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন প্রাক্তন সাংসদ অনুপম। সেই অভিযোগ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করেছেন ওই দুই নেতা। তাঁদের আইনজীবী তরুণজ্যোতি তেওয়ারি অভিযোগ করেন, শুধু ভাঙচুর বলা হয়েছে। কখন কী কী ভাঙা হয়েছে–তারও কোনও উল্লেখ নেই অভিযোগে। ঘটনার দিন বিধায়ক ছিলেন বিধানসভায়। আর জেলা সভাপতি ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে জেলা সফরে। রাজ্যের আইনজীবী বলেন, অভিযুক্তদের নোটিস পাঠানো হয়েছে শুধু।