এই সময়, হিঙ্গলগঞ্জ: পাইপ লাইনের কলের জল থেকে কেঁচো ও পোকামাকড় বেরোচ্ছে। সেই জল পানের অযোগ্য। কিন্তু ওই নোংরা জলই ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছেন এলাকার মানুষ। হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের মামুদপুর, সাহাপুর সংলগ্ন এলাকার মানুষের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত জল আসে না। একদিন বাদে একদিন জল আসে। তাতেও কয়েক দিন ধরে জলের কল থেকে পোকামাকড় বেরোচ্ছে। অনেকে দূর থেকে জল এনে খাচ্ছেন। কিন্তু অধিকাংশ ওই নোংরা জলই ছেঁকে খাচ্ছেন। এতে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা থাকছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বিষয়টি স্থানীয় পঞ্চায়েতকে জানানো হয়েছিল। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেওয়া নেয়নি।
উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ পঞ্চায়েতের মামুদপুর, সাহাপুর-সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরে পানীয় জলের কল থেকে ছোট ছোট কেঁচো ও পোকামাকড় বেরোচ্ছে। এলাকার অধিকাংশ মানুষ গরিব। জল কিনে খাওয়ার মতো অবস্থা নেই। ফলে বাধ্য হয়ে রাস্তার পাশের সরকারি টাইম কল থেকে বেরোনো ওই নোংরা জলই তাঁদের খেতে হচ্ছে।
উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ পঞ্চায়েতের মামুদপুর, সাহাপুর-সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরে পানীয় জলের কল থেকে ছোট ছোট কেঁচো ও পোকামাকড় বেরোচ্ছে। এলাকার অধিকাংশ মানুষ গরিব। জল কিনে খাওয়ার মতো অবস্থা নেই। ফলে বাধ্য হয়ে রাস্তার পাশের সরকারি টাইম কল থেকে বেরোনো ওই নোংরা জলই তাঁদের খেতে হচ্ছে।
এলাকার বাসিন্দা রাধিকা প্রামাণিক বলেন, ‘আমাদের এলাকার সরকারি টাইম কলের জল একদিন বাদে একদিন আসে। কয়েক দিন হলো জলের কল থেকে জলের সঙ্গে কেঁচো ও পোকামাকড় বেরোচ্ছে। বাধ্য হয়ে ওই জল আমাদের খেতে হচ্ছে। বিষয়টি স্থানীয় পঞ্চায়েতকে জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি।’ হিঙ্গলগঞ্জ পঞ্চায়েতের উপপ্রধান লতিফ গাজি বলেন, ‘পানীয় জলে পোকা আসছে বলে শুনেছি। পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে বিষয়টি জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরকে জানানো হয়েছে। আশা করি খুব শীঘ্রই সমস্যা মিটে যাবে।’