যদিও সংশ্লিষ্ট সংগঠনের দাবি, এখনও পর্যন্ত পুলিশের তরফে ইতিবাচক বা নেতিবাচক কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। আর এরপরেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে সরকারি কর্মীদের এই সংগঠন।
হাওড়ার ওই জায়গা যথেষ্ট ব্যস্ত
বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত
যদিও কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বলেন, ‘আপনারা ময়দানে বসে প্রতিবাদ করছেন। হাওড়ার ওই জায়গা যথেষ্ট ব্যস্ত। তাই সেখানে বসার অনুমতি দেওয়া সমস্যার।’ যদিও শেষ পর্যন্ত মামলা দায়ের করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মামলাটির সম্ভাব্য শুনানির তারিখ আগামী সোমবার।
প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় হারে DA-র দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই শহিদ মিনারের পাদদেশে অবস্থান বিক্ষোভ চালাচ্ছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। সম্প্রতি DA নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তা দিয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, ‘যদি কেউ কেন্দ্রীয় হারে DA চান সেক্ষেত্রে তিনি কেন্দ্রের চাকরি করতে পারেন। কেউ আটকাবে না।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই বক্তব্যের পরেই আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়ানোর কথা বলা হয়েছিল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে। এবার নবান্নের থেকে সামান্য দূরে এই সভার অনুমতি চাওয়া সার্বিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
