এই সময়: সিসিটিভি সরতেই, এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের কেবিনে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে দেখতে গেলেন তাঁর মেয়ে প্রিয়দর্শিনী। সঙ্গে ছিলেন জ্যোতিপ্রিয়র দাদা দেবপ্রিয় মল্লিকও। বেশ কিছুক্ষণ হাসপাতালে ছিলেন তাঁরা। আদালতের নির্দেশে সিসিটিভি সরলেও, কেবিনের বাইরে নজরদারিতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ান।
ইডির আবেদনের ভিত্তিতে জ্যোতিপ্রিয়র কেবিনে সিসিটিভি বসানোর নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত। এমনকী, সেই সিসিটিভির মনিটরিং লিঙ্কও ইডিকে দেওয়ার নির্দেশও ছিলেন বিচারক। শুক্রবার সেই নির্দেশ খারিজ করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। এরপর, শনিবার সকালেই এসএসকেএমে বাবাকে দেখতে হাজির প্রিয়দর্শিনী। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এসএসকেএম হাসপাতালে পৌঁছে সোজা কার্ডিওলজি ব্লকে যান দু’জন। কিছুক্ষণের মধ্যে আবার বেরিয়েও আসেন। এর পর, তাঁরা চলে যান হাসপাতালের এমএসভিপির অফিসে। এই সাক্ষাৎ নিয়ে জ্যোতিপ্রিয় পরিবারের কোনও সদস্যই মুখ খোলেননি।
ইডির আবেদনের ভিত্তিতে জ্যোতিপ্রিয়র কেবিনে সিসিটিভি বসানোর নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত। এমনকী, সেই সিসিটিভির মনিটরিং লিঙ্কও ইডিকে দেওয়ার নির্দেশও ছিলেন বিচারক। শুক্রবার সেই নির্দেশ খারিজ করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। এরপর, শনিবার সকালেই এসএসকেএমে বাবাকে দেখতে হাজির প্রিয়দর্শিনী। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এসএসকেএম হাসপাতালে পৌঁছে সোজা কার্ডিওলজি ব্লকে যান দু’জন। কিছুক্ষণের মধ্যে আবার বেরিয়েও আসেন। এর পর, তাঁরা চলে যান হাসপাতালের এমএসভিপির অফিসে। এই সাক্ষাৎ নিয়ে জ্যোতিপ্রিয় পরিবারের কোনও সদস্যই মুখ খোলেননি।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশে জানিয়েছিলেন, নজরদারি ও পাহারার দায়িত্বে থাকবেন সিআরপিএফ জওয়ানরা। তাঁরা একটি রেজিস্টার খাতা মেইনন্টেন করবেন। অযাচিত কেউ যাতে কেবিনে ঢুকতে না পারেন। তাঁর দায়িত্ব থাকবে জওয়ানদের উপরই। ইডির অফিসারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাঁদের নির্দেশ মতোই সিআরপিএফ জওয়ানরা সিদ্ধান্ত নেবেন কাউকে কেবিনে ঢুকতে দেওয়া হবে কি না। এদিন থেকেই সেই নিয়ম চালু হয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে। রেশন দুর্নীতি মামলায় সম্প্রতি চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। তাতে ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমানের সঙ্গে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকেরও নাম রয়েছে। জ্যোতিপ্রিয়কে জেলে পাঠানো হলেও, শারীরিক সমস্যার কারণে তিনি আপাতত এসএসকেএমে ভর্তি।