এই সময়, আসানসোল: সামনেই বড়দিন আর নিউ ইয়ার্স। এই সময়ে কেকের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। এবার সেই কেকের জেরে ১৬ হাজার টাকা খোয়াতে হলো কলেজ পড়ুয়াকে। নেপথ্যে সেই জামতাড়া গ্যাং। অভিযোগ জানানো হয়েছে আসানসোল সাইবার থানায়। তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে থানা।
আসানসোলের বিবি কলেজের এক ছাত্রী পড়ার সঙ্গে কেক তৈরি করেন। অর্ডার সরবরাহও করেন। শুক্রবার দুপুরে তাঁর কাছে কেকের অর্ডার নিয়ে ফোন করে এক ব্যক্তি। নিজেকে আরপিএফ কর্মী পরিচয় দিয়ে সেই ব্যক্তি বড় সাইজের কেকের দাম জানতে চায়। ওই ব্যক্তি অর্ডার দিতে চায় শুনে ছাত্রীটি জানান, বড় কেকের দাম ৮০০ টাকা।
আসানসোলের বিবি কলেজের এক ছাত্রী পড়ার সঙ্গে কেক তৈরি করেন। অর্ডার সরবরাহও করেন। শুক্রবার দুপুরে তাঁর কাছে কেকের অর্ডার নিয়ে ফোন করে এক ব্যক্তি। নিজেকে আরপিএফ কর্মী পরিচয় দিয়ে সেই ব্যক্তি বড় সাইজের কেকের দাম জানতে চায়। ওই ব্যক্তি অর্ডার দিতে চায় শুনে ছাত্রীটি জানান, বড় কেকের দাম ৮০০ টাকা।
ওই কলেজ পড়ুয়া জানান, তাঁকে দু’টি কেকের অর্ডার দিয়ে বলা হয় ক্রেতা তাঁকে এক টাকা পাঠাচ্ছে। সেটা পৌঁছলে ওই ব্যক্তি তার লিঙ্ক থেকে একটি কোড নম্বর পাঠাবে। সেই কোড নম্বরটি ক্রেতাকে ফেরত পাঠাতে হবে। কলেজ ছাত্রী কোড নম্বর পাঠানো মাত্র প্রথমে দু’হাজার পরে ৩ পর্যায়ে ১৬ হাজার টাকা গায়েব হয়ে যায়।
তখন ছাত্রীটি বুঝতে পারেন, তিনি জামতারা গ্যাঙের পাল্লায় পড়েছেন। কমিশনারেটের এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, ‘প্রতারকরা বিভিন্ন সময়ে নতুন বিষয় সামনে তুলে আনছে। এখন বড়দিন বা নিউ ইয়ার্সের সুযোগ নিয়ে নতুন ধরনের প্রতারণা শুরু করেছে। ওই পুলিশ আধিকারিকের পরামর্শ, অচেনা নম্বরের কাউকে ফোন থেকে কখনও কিছু শেয়ার করা উচিত নয়।