অশোকনগরের খাদ্য মেলায় বিশেষ চমক কী?
- এই খাদ্য মেলায় পাওয়া যাচ্ছে কাবাব টু কেক, বিরিয়ানি টু চাইনিজ, জিলিপি, মোমো সহ নানা ধরনের লোভনীয় খাবার।
- এই বছর খাদ্যমেলায় ২০টির বেশি ফুড স্টল থাকছে।
- উদ্যোক্তাদের কথায়, ‘স্থানীয় দোকানদাররাই স্টল দিয়েছেন এই খাদ্য মেলায়। তাঁদের উৎসাহিত করার জন্যই এই খাদ্য মেলার আয়োজন করা হয়েছে।’
- ২৫ ডিসেম্বর এই খাদ্যমেলা শুরু হয়েছে এবং তা চলবে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত।

- এই স্টলগুলিতে পাওয়া যাচ্ছে কাবাব, বিরিয়ানি, চাইনিজ, টিবেটিয়ান, সি-ফুড, কেক, মকটেল, আইসক্রিম, জিলিপি, মোমো এবং নানা রকমের খাবার।
- ইতিমধ্যেই বহু মানুষ ভিড় করছেন এই মেলাতে। অশোকনগর অনলাইনের উদ্যোগে এই ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু হয়েছে।
মেন্যু শুনেই জিভে জল? কী ভাবে পৌঁছবেন খাদ্য ডেস্টিনেশনে?
বারাসত থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটারের মধ্যেই অশোকনগর। শিয়ালদা-বনগাঁ বা হাবড়া, গোবরডাঙা যেকোনও লোকাল ট্রেন ধরেই পৌঁছে যাওয়া যাবে অশোকনগরে। নামতে হবে অশোকনগর রোড স্টেশনে। সেখানে নেমে অটো বা টোটোয় উঠে নামতে হবে সংহতি পার্ক।

খাদ্যমেলায় হরেক রকম খাবারের পসরা
আর এই পথ যেতে খরচ হবে যৎসামান্যই। মাত্র ১০ থেকে ১৫ টাকাতে পৌঁছনো যাবে এই পথ। বারাসত থেকে বাস ধরে অশোকনগর স্টেশনে নেমেও পৌঁছনো যাবে এই খাদ্য মেলাতে।

হরেক রকম খাবার
অশোকনগর খাদ্য মেলার USP জানেন?
খাবারের পাশাপাশি এই ফুড ফেস্টিভ্যাল থাকছে বিনোদনের ভরপুর ব্যবস্থা। নাচ-গান থেকে শুরু করে লাইভ পারফর্ম্যান্সের সুযোগ থাকছে। ফলে ভোজনরসিকরা বিনোদনের দুনিয়া ডুব দিতে দিতে উপভোগ করতে পারছেন খাবার।
গরম গরম কাবাবে কামড় দেওয়ার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে প্রিয় গান। স্বাভাবিকভাবেই এলাকায় উৎসবের আমেজ। শীতের সন্ধ্যায় কাজ থেকে ফিরে প্রিয় খাবারে কামড়, কেন আনন্দে গদ গদ হবেন না এলাকাবাসী। এখনও মেলায় পাঁচ পাঁচদিন বাকি। কিন্তু, অশোকনগরের বাসিন্দাদের কণ্ঠে শোনা যাচ্ছে, ‘আসছে বছর আবার হবে’। উদ্যোক্তাদের পক্ষে সুদীপ্ত সান্যাল বলেন, ‘খাদ্যমেলায় ঠিকঠাক দামে অনেক খাবারের স্বাদ সবাই নিতে পারবেন। প্রথম দিনই ভিড় উপচে পড়েছিল। আমরা আশাবাদী, খাদ্যরসিকদের এই ফেস্টিভ্যাল খুবই ভালো লাগবে।’