Rupam Ishlam Concert : রূপম ‘জাদুতে’ ট্রাফিক জ্যাম! এবার স্তব্ধ দমদম রোড – dum dum road witness traffic jam due to rupam ishlam concert


রূপম ক্রেজ! ফের একবার ফসিলসের শোয়ের জন্য জনস্রোত দেখতে পেল সাধারণ মানুষ। শুধু তাই নয়, এই জনপ্লাবনে রীতিমতো বন্ধ হয়ে যায় দমদম রোড। একটা সময় যানবাহন চলাচল রীতিমতো স্তব্ধ হয়ে যায় মানুষের ভিড়ে।

সম্প্রতি মধ্যমগ্রামের পরিবেশ মেলাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রূপম ইসলাম। সেই মুক্তমঞ্চে বাংলার অন্যতম সেরা রকস্টারকে দেখার জন্য ভিড় রীতিমতো উপচে পড়েছিল। কিন্তু, এত মানুষের ভিড় হয় যে শেষমেশ সময়ের আগেই মঞ্চ ছাড়তে হয়েছিল রূপম ইসলামকে।

এবার একই ছবি দেখা গেল দমদম রোডে। এদিন একের পর এক হিট গান গাইতে থাকেন রূপম ইসলাম। তাঁর অনুষ্ঠান যতই এগোয় ততই রূপম ভক্তদের ভিড় বাড়তে থাকে। এর ফলে একটা সময় দমদম রোডে ভিড় দেখা যায়। রীতিমতো যানজট তৈরি হয়। রাস্তার দখল নেয় রূপম ভক্তরা। স্তব্দ হয়ে যানবাহন চলাচল।

নাগেরবাজার থানার পুলিশ সহ ট্রাফিক পুলিশ রাস্তায় নামে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য। রীতিমতো হুলস্থুল বাঁধে দমদম রোডে। একই ছবি দেখা যায় মধ্যমগ্রাম পরিবেশ মেলাতেও। শুক্রবার রাতে দমদম সঙ্গীত মেলায় একই ভাবে বিপুল জনসমাগম হয়। এর জেরে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় এলাকায়। অবরুদ্ধ হয়ে যায় গোটা দমদম-নাগেরবাজার রোড।

পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নামেন নাগেরবাজার থানা পুলিশকর্মীরা। ট্রাফিক পুলিশের বিরাট বাহিনী পরিস্থিতি সামাল দিতে পথে নামেন। গোটা রাস্তা এমনভাবে অবরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলযে অ্যাম্বুল্যান্সও যাওয়ার উপায় ছিল না বলে অভিযোগ।

পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে গোটা দমদম রোড অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি সামলাতে বেশ কিছুক্ষণের জন্য অনুষ্ঠান বন্ধও রাখা হয় বলে জানা যায়। পরে অবশ্য পুলিশের তৎপরতায় আবার চালু হয়ে যায় দমদম সঙ্গীত মেলার অনুষ্ঠান।

Fossils show : অবরুদ্ধ যশোর রোড! মধ্যমগ্রামে সময়ের অনেক আগেই স্টেজ ছাড়লেন রূপম
এর আগে মধ্যমগ্রাম পরিবেশ মেলায় মুক্ত মঞ্চে বিশৃঙ্খলা তৈরি হওয়ার পর রূপম ইসলামের প্রতিক্রিয়া ছিল, ফসিলসের মতো ব্যান্ড যদি অনুষ্ঠান করে সেক্ষেত্রে টিকিট রাখা প্রয়োজন। না হলে মুক্ত মঞ্চের ক্ষেত্রে উপচে পড়া ভিড় সমস্যার কারণ হতে পারে।

মুক্তমঞ্চে রূপম ‘রক’! দর্শকদের ভিড়ে চরম বিশৃঙ্খলা

যদিও সংশ্লিষ্ট শো জুড়ে দর্শকদের শান্ত করার চেষ্টা করেন শিল্পী নিজে। তাঁদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়, দু’পা পিছিয়ে যেতে হবে তাঁদের। কোনও হুড়োহুড়ি চলবে না। শিল্পীর এই কথাগুলি অনেকাংশে সাহায্য করেছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনে করা হচ্ছিল এমনটাই।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *