‘লাল সেলাম, লড়তে এসেছি তো…’, শুরুটা এভাবেই করেছিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। শুরুতেই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন শীতের দুপুরে রাজনৈতিক আক্রমণে চড়বে পারদ। এদিন কর্মসংস্থান নিয়ে সুর চড়ান মীনাক্ষী। এদিন মীনাক্ষী বলেন, ‘কারও বাপের ক্ষমতা নেই মাঠের দখল নিয়ে নেয়। যতদিন অপশাসন, লুঠ, অত্যাচার থাকবে- বামপন্থীরা রক্তবীজের ঝাড়, লড়ে যাবে। পায়ে হাঁটা আমাদের কাছে নতুন নয়।’
এদিন BJP এবং তৃণমূলকে একসুরে আক্রমণ করেন মীনাক্ষী। তবে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে বিজেপির বিরুদ্ধে মীনাক্ষীর সুর যেন ছিল আরও ঝাঁঝাল। তিনি বলেন, ‘ইনসাফের লড়াই ক্ষণিকের লড়াই নয়, অবিরাম-দীর্ঘ। আমরা বলেছিলাম বড় মাঠে লড়াই হবে। যে মাঠে লড়াইয়ের শর্ত ধর্ম, ভাষা, বর্ণ হবে না। লড়াইয়ের শর্ত হবে কাজ, রুটি, স্বচ্ছতা। নকল যুদ্ধ ছাড়, আসল কথা বল।’
এদিন BJP এবং তৃণমূলকে একসুরে আক্রমণ করেন মীনাক্ষী। তবে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে বিজেপির বিরুদ্ধে মীনাক্ষীর সুর যেন ছিল আরও ঝাঁঝাল। তিনি বলেন, ‘ইনসাফের লড়াই ক্ষণিকের লড়াই নয়, অবিরাম-দীর্ঘ। আমরা বলেছিলাম বড় মাঠে লড়াই হবে। যে মাঠে লড়াইয়ের শর্ত ধর্ম, ভাষা, বর্ণ হবে না। লড়াইয়ের শর্ত হবে কাজ, রুটি, স্বচ্ছতা। নকল যুদ্ধ ছাড়, আসল কথা বল।’
ব্রিগেডে ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ করে এই বাম নেত্রী বলেন, ‘অনেক ছোট থেকে বাবার হাত ধরে ব্রিগেডে আসতাম। একটা কোণায় বসতাম।’ স্বচ্ছতার সঙ্গে রাজনীতি করাটা ছোটবেলার শিক্ষা, মন্তব্য করেন তিনি। বিজেপিকে ঝাঁঝাল আক্রমণ করে তিনি বলেন, ‘তৃণমূলের লোকজনেরাই বিজেপিতে যাচ্ছে।’
এদিন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘কাজ দিতে হবে, কারখানা বানাতে হবে।’ মোটের উপর কর্মসংস্থান এবং শিল্পের উপরেই এদিনে বিজেপিকে আক্রমণের সুর বেঁধেছিলেন মীনাক্ষী। লোকসভা নির্বাচনের আগে গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে লড়াই থামানো হবে না, বার্তা দিয়েছেন এই যুব বাম নেত্রী। উল্লেখ্য, ‘ক্যাপ্টেন’ মীনাক্ষীর নেতৃত্বে এদিনের ‘ইনসাফ’ ব্রিগেডের আয়োজন করা হয়।