এই সময়, আসানসোল: খাবারে ভেজাল রয়েছে কিনা তার পরীক্ষার জন্য আর ছুটতে হবে না কলকাতা। এবার থেকে এই সুযোগ মিলবে পশ্চিম বর্ধমান জেলাতেও। তার জন্য চালু হচ্ছে ফুড সেফটি ল্যাব। শুরু হয়েছে জেলায় খাদ্য নিরাপত্তা সেল গঠনের প্রক্রিয়াও। ইতিমধ্যে পশ্চিম বর্ধমানে ফুড সেফটি অফিসার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে এক জনকে।
সুকৃতি মুখোপাধ্যায় নামে ওই আধিকারিককে আপাতত আসানসোল জেলা হাসপাতালে বসতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে তিনি ট্রেনিংয়ে রয়েছেন। পশ্চিম বর্ধমান জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক মহম্মদ ইউনুস বলেন, ‘জেলা খাদ্যসুরক্ষা সেল এবং ফুড সেফটি ল্যাবের জন্য আসানসোল রেলপাড়ের কর্মতীর্থ ভবনে জায়গা বরাদ্দ করার জন্য মেয়র বিধান উপাধ্যায়কে চিঠি দিয়েছি। বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত রূপরেখা তৈরি করতে সম্প্রতি পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক এস পোন্নাবলম বৈঠকও করেছেন। পদাধিকারবলে এই সংক্রান্ত কমিটির চেয়ারপার্সন জেলাশাসক।’
ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সব কিছু ঠিক থাকলে ফুড সেফটি সেল ও ল্যাব আগামী মাস থেকে কাজ শুরু করবে। খাদ্যে ভেজাল রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা এতদিন সময়সাপেক্ষ ব্যাপার ছিল। ল্যাব না থাকার কারণে পরীক্ষার রিপোর্ট পেতেও দেরি হতো।
সুকৃতি মুখোপাধ্যায় নামে ওই আধিকারিককে আপাতত আসানসোল জেলা হাসপাতালে বসতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে তিনি ট্রেনিংয়ে রয়েছেন। পশ্চিম বর্ধমান জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক মহম্মদ ইউনুস বলেন, ‘জেলা খাদ্যসুরক্ষা সেল এবং ফুড সেফটি ল্যাবের জন্য আসানসোল রেলপাড়ের কর্মতীর্থ ভবনে জায়গা বরাদ্দ করার জন্য মেয়র বিধান উপাধ্যায়কে চিঠি দিয়েছি। বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত রূপরেখা তৈরি করতে সম্প্রতি পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক এস পোন্নাবলম বৈঠকও করেছেন। পদাধিকারবলে এই সংক্রান্ত কমিটির চেয়ারপার্সন জেলাশাসক।’
ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সব কিছু ঠিক থাকলে ফুড সেফটি সেল ও ল্যাব আগামী মাস থেকে কাজ শুরু করবে। খাদ্যে ভেজাল রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা এতদিন সময়সাপেক্ষ ব্যাপার ছিল। ল্যাব না থাকার কারণে পরীক্ষার রিপোর্ট পেতেও দেরি হতো।
আসানসোল পুরসভার স্বাস্থ্য দপ্তরের মুখ্য মেডিক্যাল অফিসার দীপক গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘এতদিন খাবারের গুণগত মান যাচাই করতে নমুনা পাঠাতে হতো কলকাতার ল্যাবে। সেই রিপোর্ট আসতেও বহু দেরি হয়। সেদিক থেকে এখন অনেক দ্রুত কাজটা করা যাবে।’