প্রেমিকার সঙ্গে ব্রেক আপ। তারপরেই ইনস্টাগ্রামের বায়োতে মৃত্যুর তারিখ আগে থেকে জানিয়ে, সেই দিনেই আত্মঘাতী হলেন শিলিগুড়ির এক যুবক। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শিলিগুড়ির ২২ নম্বর ওয়ার্ডের অরবিন্দপল্লী এলাকায়। আত্মঘাতী যুবকের নাম সাহিল মজুমদার। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, সাহিল মজুমদার শিলিগুড়ির অরবিন্দপল্লী বাসিন্দা। বৃহস্পতিবার ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় তাঁর দিদার ফাঁকা ফ্ল্যাট থেকে। সূত্রের খবর, শিলিগুড়ির বাসিন্দা এক যুবতীর সঙ্গে বহুদিন ধরেই প্রেমের সম্পর্ক ছিল সাহিলের। কয়েকদিন আগে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। সাহিলের বন্ধুরা জানাচ্ছেন, প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন সাহিল। বুধবার রাতে এক বন্ধুর বাড়িতে যান তিনি। সেখানে খাবার খেয়ে বন্ধুর সঙ্গে কথা বলে রাতে বাড়িও ফিরে যান।
সকাল থেকে নিখোঁজ ছিল সাহিল
এরপর বৃহস্পতিবার ভোর থেকে নিখোঁজ ছিল সাহিল। মোবাইল ফোনও বন্ধ ছিল তাঁর। পরিবারের সদস্যরা তাঁর খোঁজ শুরু করেন। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরেই অরবিন্দপল্লীতে সাহিলের দিদার একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। সেখানে মাঝেমধ্যেই যেতেন তিনি। সাহিলের খোঁজ করতে এদিন দুপুরে পরিবারের সদস্যরা গিয়ে দেখেন ফ্ল্যাটের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ। কোনওরকমে ভিতরে গিয়ে দেখা যায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে সাহিলের দেহ। দ্রুত খবর দেওয়া হয় শিলিগুড়ি থানার। এরপর শিলিগুড়ির থানার পুলিশ গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়।
ইনস্টাগ্রামে মৃত্যুর তারিখ উল্লেখ
এদিকে সাহিলের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে গিয়ে দেখা যায় আগে থেকেই নিজের বায়োতে জন্ম তারিখের পাশে মৃত্যুর তারিখ হিসেবে ১১ জানুয়ারি ২০২৪ উল্লেখ করে রেখেছেন তিনি। প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়াতেই তিনি আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান তাঁর বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের। সাহিলের বন্ধুর সুপ্রভ চক্রবর্তী বলেন, ‘প্রেম ভেঙে যাওয়া নিয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন সাহিল। আমরা বোঝানোরও অনেক চেষ্টা করেছি।’ যদিও বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের কোনও বোঝানোই শেষ পর্যন্ত কাজে এল না।
জানা গিয়েছে, সাহিল মজুমদার শিলিগুড়ির অরবিন্দপল্লী বাসিন্দা। বৃহস্পতিবার ওই যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় তাঁর দিদার ফাঁকা ফ্ল্যাট থেকে। সূত্রের খবর, শিলিগুড়ির বাসিন্দা এক যুবতীর সঙ্গে বহুদিন ধরেই প্রেমের সম্পর্ক ছিল সাহিলের। কয়েকদিন আগে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। সাহিলের বন্ধুরা জানাচ্ছেন, প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন সাহিল। বুধবার রাতে এক বন্ধুর বাড়িতে যান তিনি। সেখানে খাবার খেয়ে বন্ধুর সঙ্গে কথা বলে রাতে বাড়িও ফিরে যান।
সকাল থেকে নিখোঁজ ছিল সাহিল
এরপর বৃহস্পতিবার ভোর থেকে নিখোঁজ ছিল সাহিল। মোবাইল ফোনও বন্ধ ছিল তাঁর। পরিবারের সদস্যরা তাঁর খোঁজ শুরু করেন। বাড়ি থেকে কিছুটা দূরেই অরবিন্দপল্লীতে সাহিলের দিদার একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। সেখানে মাঝেমধ্যেই যেতেন তিনি। সাহিলের খোঁজ করতে এদিন দুপুরে পরিবারের সদস্যরা গিয়ে দেখেন ফ্ল্যাটের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ। কোনওরকমে ভিতরে গিয়ে দেখা যায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে সাহিলের দেহ। দ্রুত খবর দেওয়া হয় শিলিগুড়ি থানার। এরপর শিলিগুড়ির থানার পুলিশ গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়।
ইনস্টাগ্রামে মৃত্যুর তারিখ উল্লেখ
এদিকে সাহিলের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে গিয়ে দেখা যায় আগে থেকেই নিজের বায়োতে জন্ম তারিখের পাশে মৃত্যুর তারিখ হিসেবে ১১ জানুয়ারি ২০২৪ উল্লেখ করে রেখেছেন তিনি। প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়াতেই তিনি আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান তাঁর বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের। সাহিলের বন্ধুর সুপ্রভ চক্রবর্তী বলেন, ‘প্রেম ভেঙে যাওয়া নিয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন সাহিল। আমরা বোঝানোরও অনেক চেষ্টা করেছি।’ যদিও বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের কোনও বোঝানোই শেষ পর্যন্ত কাজে এল না।
এদিকে এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা শিলিগুড়ি শহরজুড়ে। শোকে ভেঙে পড়েছেন সাহিলের পরিবারের সদস্যরা। একইসঙ্গে শোকস্তব্ধ সাহিলের বন্ধু-বান্ধবরাও। ইতিমধ্যেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা শুরু করেছে পুলিশ। তরতাজা যুবকের এহেন পরিণতির নেপথ্যে শুধুই প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া, নাকি অন্য কোনও কারণ রয়েছে, সেটিও তদন্ত করে দেখছেন পুলিশ আধিকারিকরা।