ভোর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। ঘটনার জেরে পুড়ে ছাই হয়ে গেল ১০ থেকে ১২টি দোকান। ভোর রাতে তিনটে নাগাদ আগুন লাগে বলে জানা গিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার নেতড়া স্টেশনে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে দমকলের একাধিক ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ চালাচ্ছে। কী করে আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে দমকল সূত্রে।
শিয়ালদহ ডায়মন্ডহারবার শাখার নেতড়া ষ্টেশনে ভোর তিনটে নাগাদ এদিন আগুন লেগে যায়। ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে ডায়মন্ডরবার থেকে পৌঁছয় দমকলের ইঞ্জিন। তাঁরাই আগুন নেভানোর কাজ করছেন। জানা গিয়েছে, স্থানীয়রাই ভোররাতে দেখতে পান স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আগুন জ্বলছে কয়েকটি দোকানে। তাঁরাই পুলিশ এবং দমকলে খবর দেন। পাশাপাশি নিজেরাও আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান। স্টেশন মাস্টার ধনঞ্জয় হালদার জানান সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ভোররাতে এই ঘটনা ঘটলেও এখনও পর্যন্ত ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক বলেই রেল দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
শিয়ালদহ ডায়মন্ডহারবার শাখার নেতড়া ষ্টেশনে ভোর তিনটে নাগাদ এদিন আগুন লেগে যায়। ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে ডায়মন্ডরবার থেকে পৌঁছয় দমকলের ইঞ্জিন। তাঁরাই আগুন নেভানোর কাজ করছেন। জানা গিয়েছে, স্থানীয়রাই ভোররাতে দেখতে পান স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আগুন জ্বলছে কয়েকটি দোকানে। তাঁরাই পুলিশ এবং দমকলে খবর দেন। পাশাপাশি নিজেরাও আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান। স্টেশন মাস্টার ধনঞ্জয় হালদার জানান সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ভোররাতে এই ঘটনা ঘটলেও এখনও পর্যন্ত ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক বলেই রেল দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘তখন প্রায় ৩টে বাজে, ঘুমোচ্ছিলাম। হটাৎই ঘুম ভেঙে যাওয়ার দেখি চারিদিকে আগুন জ্বলছে। আমি হোটেলে থাকি, সবাইকে ফোন করে ডাকা হল। সবাই আসল।’ আগুন নজরে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। দ্রুত এলাকার ব্যবসায়ীরাই আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান। যদিও ততক্ষণে আগুনের লেলিহান শিখা একে একে গ্রাস করেছে মোট ১০ থেকে ১২টি দোকানকে। কালো ধোঁয়া ঢেকে যায় গোটা এলাক। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকল।
বিস্তারিত আসছে…
