West Bengal Government Employees Leave: শনিবার খোলা একাধিক সরকারি অফিস, বিশেষ কারণে জেলা কর্তাদের স্টেশন লিভে নিষেধাজ্ঞা – west bengal government employee should not leave headquarters because samasya samadhan jan sanjog programme nabnna says in a notice


সম্প্রতি জনসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। ২০ জানুয়ারি থেকে তা চালু হয়েছে। শনিবার জেলায় জেলায় একাধিক অফিস খোলা। নির্দেশিকা অনুযায়ী, জেলা কর্তাদের স্টেশন লিভ করতে নিষেধ করা হয়েছে।

কতদিন চলবে এই ‘সমস্যার সমাধান- জন সংযোগ’ কর্মসূচি?

জানা গিয়েছে ব্লকে ব্লকে এই কর্মসূচি চলবে। প্রত্যেকটি টিমে তিন জন আধিকারিক থাকবে। প্রয়োজনে পুলিশ আধিকারিকও থাকতে পারে। টিমগুলিকে সরকারের সমস্ত স্কিমের ফর্ম সঙ্গে রাখতে হবে। সাধারণ নাগরিক যাতে সমস্ত ধরনের সুযোগ সুবিধা পায় সেই বিষয়টি এই টিমকে নিশ্চিত করতে হবে।

কাস্ট সার্টিফিকেট (জাতিগত শংসাপত্র), ডিসেবিলিটি সার্টিফিকেট, পাট্টার জন্য আবেদন, স্বাস্থ্য সাথী, শিক্ষাশ্রী, মেধাশ্রী, কন্যাশ্রী, স্কুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড, বিধবা ভাতা, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, রূপশ্রী, কৃষক বন্ধু, খাদ্যসাথী, মৎস্যজীবীদের সুবিধা সহ অন্যান্য এই ‘সমস্যার সমাধান- জন সংযোগ’ কর্মসূচি থেকে পাওয়া যাবে।

স্থানীয় স্তরে চালানো হবে সচেতনতা প্রচার যাতে তাঁরা এই ক্যাম্পগুলিতে হাজির হন। এই ক্যাম্পের তথ্য আপলোড করার জন্য আপাতত ব্যবহার করা হবে দুয়ারে সরকার পোর্টাল। জেলা, সাব ডিভিশনাল এবং ব্লক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন পরিস্থিতির উপর নজরদারি করতে পারবে।

অন্যান্য দিনের পাশাপাশি শনিবারও ক্যাম্প করা হবে। এই সময় হেড কোয়ার্টার ছা়ড়তে পারবেন না এবং কোনও ছুটিই গ্রাহ্য করা যাবে না। কমপেনসেরি লিভের বিষয়টি ভাবাযেতে পারে।

এর আগে একাধিক সরকারি পরিষেবার সুযোগ সুবিধা যাতে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যায় সেই কারণে দুয়ারে সরকার কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়েছিল সরকারের তরফে। শুধু তাই নয়, এই ক্যাম্পগুলিতে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গিয়েছিল।

সরকারি নির্দেশিকা
দুয়ারে সরকারের পাশাপাশি নতুন করে সাধারণ মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য এই উদ্যোগের কথা সম্প্রতি নবান্ন থেকে ঘোষণা করেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

পাশাপাশি সরকারি কর্মীদের উদ্দেশে বিশেষ বার্তা দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কোনওভাবে যদি রাজ্য সরকারি কর্মীদের কাজে ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টি নজরে আসে সেক্ষেত্রে তাঁদের কাজ থেকে বরখাস্ত করা হতে পারে বলে বার্তা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, শনি-রবিও প্রয়োজন পড়লে তাঁদের কাজ করতে হবে, এই বিষয়টিও সামনে আসে। পাশাপাশি সরকারি কর্মীদের জন্য কারও পরিষেবা পেতে কোনও সমস্যা হলে তাঁর মাইনে থেকে টাকা কাটার বিষয়েও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *