UPSC Exam,সিভিল সার্ভিসের প্রস্তুতি নিয়ে শিবির বাঁকুড়ার DM, SP-র! দিলেন একগুচ্ছ টিপস – bankura district magistrate police super and other officers have arranged a camp for upsc exam training


সরকারি চাকরির জন্য অনেকেই চেষ্টা করতে থাকেন। তার মধ্যে ইউপিএসসি-র মতো পরীক্ষার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হয় চাকরি প্রার্থীদের। এই পরিস্থিতিতে বাঁকুড়ার ইন্দাস মহাবিদ্যালয়ে ইউপিএসসি পরীক্ষার বিষয়ে এক সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করা হল। সেই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন, জেলা শাসক ও পুলিশ সুপার – সহ একাধিক উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরের উদ্যোগে এবং বাঁকুড়া জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এলাকার সংখ্যালঘু ছাত্র ছাত্রীদের ইউপিএসসি পরীক্ষায় বিষয়ে আগ্রহী করতে এই শিবিরে আয়োজন করা হয়। ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসতে গেলে তাঁদের কী ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে, সেই সব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় ওই শিবিরে। জেলা প্রশাসনের তরফে আয়োজিত ওই শিবিরে অংশ নেন এলাকার প্রায় সাড়ে ৩০০ জন সংখ্যালঘু ছাত্র ছাত্রী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাঁকুড়ার জেলাশাসক সিয়াদ এন এবং পুলিশ সুপার বৈভব তেওয়ারি – সহ একাধিক আইএএস ও আইপিএস। তাঁরা তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য ছাত্র ছাত্রীদের সামনে তুলে ধরেন।

কী ভাবে ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে, সেই বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তাঁদের নিজেদের ইউপিএসসি পরীক্ষার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন তাঁরা। এই বিষয়ে বাঁকুড়া জেলা শাসক সৈয়দ এন বলেন, ‘রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অনুপ্রেরণায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের হজ কমিটির উদ্যোগে এই শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে। ইউপিএসসি, সিভিল সার্ভিস বিষয়ে ছাত্র ছাত্রীদের গাইড করার জন্যই এই কর্মসূচির আয়োজন।’ ইউপিএসসি পরীক্ষা দেবেন এমন ছাত্র ছাত্রীদের বিষয়ে তিনি জানান, সকলেই খুব মনোযোগ সহকারে তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য শুনেছেন। তিনি আশা করছেন আগামী দিনে ইউপিএসসি পরীক্ষায় গ্রাম বাংলার ছেলে মেয়েরা ভালো ফল করবে।

ডিএম বলেন, ‘আমরা একটা প্রত্যন্ত এলাকা বেছে নিয়েছি, যাতে এখানকার ছেলে মেয়েদের আমরা গাইড করতে পারি। আশাকরি তাঁরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা দিতে পারবেন। এটা আমরা আগেও করেছি। এখন গ্রামীণ এলাকাগুলিতে পৌঁছে যেতে চাইছি।’

পাশাপাশি পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারি বলেন, এটা খুবই প্রত্যন্ত এলাকা। এখানে সবসময় সিনিয়র অফিসাররা আসতে পারেন না। ছোট এলাকায় অনেকেই উৎসাহী, যাঁরা ইউপিএসসি-র প্রস্তুতি নিতে চান। কিন্তু তাঁরা সঠিক গাইডেন্স পান না। আমরা দেখলাম ছাত্রীরা খুবই উৎসাহের সঙ্গে আমাদের কথা শুনলেন। আশা করছি, এই জেলা থেকে আগামীদিনে প্রচুর আইএএস – আইপিএস পাব।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *