Sabooj Sathi Scheme : সবুজ সাথী নিয়ে বড় নির্দেশ রাজ্যের, একদিনে ফিটিং ৩০ হাজার সাইকেল – sabooj sathi scheme 30 thousand cycle is getting fit everyday


রাজ্যের পড়ুয়াদের যাতে স্কুলে যেতে কোনও সমস্যা না হয় সেজন্য সবুজ সাথী প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের তরফে। নবম শ্রেণিতে ওঠার পরেই যাতে সবুজ সাথী প্রকল্পের মাধ্যমে সাইকেল পান পড়ুয়ারা তা নিশ্চিত করার জন্য উদ্যোগী প্রশাসন। আর সেই জন্য যাতে জেলা প্রশাসনও উদ্যোগী হয়, তা নিশ্চিত করার জন্য উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সম্প্রতি রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকা জেলা শাসকদের কাছে একটি নির্দেশিকা পাঠিয়েছেন। যেখানে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই সাইকেল দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে উপভোক্তাদের কাছে যাতে সাইকেল পৌঁছে দেওয়া হয় সেই বিষয়ের উপর নজরদারি চালানোর কথা বলা হয়েছে নবান্নের তরফে। প্রশাসন সূত্রে খবর, যাতে এই টার্গেট পূরণ করা সম্ভব হয় সেই কারণে প্রতিদিন ৩০ হাজার করে সাইকেল ফিট করা হচ্ছে।

কত পার্টস এখনও ফিটিংস করা বাকি?

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, এখনও কত পার্টস ফিটিংস করা বাকি রয়েছে? জানা গিয়েছে, জেলাস্তরে মোট তিন লাখ সাইকেলের পার্টস ফিট করা বাকি। তা যদি পূরণ করতে হয় সেক্ষেত্রে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ হাজার সাইকেল ফিট করতে হবে। জানা গিয়েছে, একটি সাইকেল ফিট করার জন্য ১০০ টাকা করে পান কর্মীরা। যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই টার্গেট পূরণে স্থানীয় কর্মীদের নিযুক্ত করতে হয় সেক্ষেত্রে তা পারবেন বলে জানানো হয়েছে জেলা প্রশাসনকে।

Government Hospital OPD: সরকারি হাসপাতালে OPD খুলতে হবে ৯টায়, বড় সিদ্ধান্ত স্বাস্থ্য দফতরের
শুধু তাই নয়, সাইকেল ফিটিংয়ের পর তা স্কুলে স্কুলে পাঠানোর ক্ষেত্রে যাতে কোনও গড়িমসি না হয় সেই দিকেই জেলা কর্তৃপক্ষকে বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই পুরো বিষয়টির উপর নজরদারি চালানোর জন্য ২৭ জানুয়ারি অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতরের পক্ষ থেকে একটি বৈঠক ডাকা হয়েছে। যেখানে এই সংক্রান্ত সমস্ত আপডেট খতিয়ে দেখা হবে।

উল্লেখযোগ্যভাবে, রাজ্যের পড়ুয়াদের জন্য কন্যাশ্রী, ট্যাব দেওয়ার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে আরও একাধিক প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য। সবুজ সাথী প্রকল্প আটবারে এক কোটি ১০ লাখের বেশি সাইকেল দেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে। চলতি বছর আরও ১১ লাখ সাইকেল দেওয়া হবে সরকারের পক্ষ থেকে। যাতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা পড়ুয়াদের হাতে পৌঁছয় তা নিশ্চিত করতে উদ্যোগী প্রশাসন।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *