১. ঝাড়গ্রাম – পুরুলিয়া ভায়া সিলদা, বেলপাহাড়ি, ঝিলিমিলি ও বর্ধমান
২. ঝাড়গ্রাম – বর্ধমান ভায়া মেদিনীপুর ও ক্ষিরপাই
৩. ক্ষিরপাই – ওমাপুর হয়ে বর্ধমান, নতুনহাট
৪. মানবাজার – মালদা হয়ে বাঁকুড়া, দুর্গাপুর
৫. কালনা – আসানসোল হয়ে বর্ধমান, দুর্গাপুর
৬. মানবাজার – দুর্গাপুর হয়ে আসানসোল
৭. বান্দোয়ান – আসানসোল হয়ে দুর্গাপুর
৮. মানবাজার – বাঁকুড়া হয়ে দুর্গাপুর
৯. বহরমপুর – দুর্গাপুর হয়ে সিউড়ি
১০. বান্দোয়ান – দুর্গাপুর হয়ে খাতরা, ঝিলিমিলি
১১. পুরুলিয়া – কাটোয়া হয়ে আসানসোল, দুর্গাপুর, মানকর, গুসকরা
১২. কলকাতা – পাণ্ডবেশ্বর হয়ে বর্ধমান, দুর্গাপুর
১৩. বাঁকুড়া – চিত্তরঞ্জন ভায়া দুর্গাপুর, আসানসোল
১৪. রামপুরহাট – আরামবাগ ভায়া তারাপীঠ, নতুনহাট, বর্ধমান
১৫. ফলতা – বারাসাত হয়ে ডিএইচ রোড, এসপ্ল্যানেড।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যান সুভাষ মণ্ডল, আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের সিইও আকাঙ্ক্ষা ভাস্কর, জেলা শাসক পুন্নাবাল্লাম এস, মহকুমা শাসক সৌরভ চট্টোপাধ্যায়, আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার সুনীল চৌধুরী সহ পুলিশ প্রশাসনের অন্যান্য আধিকারিকরা।
অন্য উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থাতে ৩১ টি বাস উদ্বোধন হয়। এই বাসগুলিরও ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন কোচবিহার সেন্ট্রাল বাস টার্মিনাসে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাসগুলোর করা উদ্বোধন হয়। উপস্থিত ছিলেন সংস্থার চেয়ারম্যান পার্থপ্রতীম রায় সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। এর ফলে ১৭ নতুন রুটে বাস চালানো সম্ভব হবে। ৩১ টি ডিজেল চালিত বাসের মধ্যে কোচবিহার ডিভিশনে ১০ টি, শিলিগুড়ি, রায়গঞ্জ ও বহরমপুর ডিভিশনে যথাক্রমে ৭ টি করে বাস দেওয়া হবে। এছাড়া শিলিগুড়ি ডিভিশনের মাল্লাগুড়ি বাস ডিপো ও বালুরঘাট বাস টার্মিনাসের সংস্কারের কাজেরও সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই ফলে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গ, উভয় দিকেই মানুষের যাতায়াতে অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।