West Bengal Budget 2024 Live : দ্বাদশের বদলে একাদশেই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে ট্যাব, ঘোষণা চন্দ্রিমার – west bengal state budget 2024-25 live updates fm chandrima bhattacharya announced class eleven students will get taruner swapna scheme


Taruner Swapno Scheme : রাজ্যের স্কুল পড়ুয়াদের জন্য একাধিক নতুন প্রকল্পের কথা আগেই ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। তার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় হল ‘তরুণের স্বপ্ন’ নামে প্রকল্প। সেই প্রকল্পের মাধ্যমে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য ১০ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। এবার সেই টাকা একাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা পাবে বলে ঘোষণা করা হল রাজ্য বাজেটে।

বৃহস্পতিবার রাজ্য বিধানসভায় বাজেট পেশ করেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। একদিকে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের বরাদ্দ বৃদ্ধি, সিভিল ভলান্টিয়ার থেকে শুরু করে গ্রিন পুলিশদের ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেইমতো স্কুল পড়ুয়াদের জন্যেও নতুন ভাবনা সরকারের। আগের নিয়ম অনুযায়ী দ্বাদশ শ্রেণিতে উঠলে তবেই পড়ুয়ারা স্মার্ট ফোন বা ট্যাব কেনার জন্য ১০ হাজার টাকা পেতেন। এবার একাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা এই সুযোগ পাবেন।

২০২১ সাল থেকে এই ‘তরুণের স্বপ্ন’ নামক প্রকল্প চালু করা হয়েছিল। যেখানে যে পড়ুয়াদের পরিবারের বার্ষিক আয় ২ লাখ টাকার নিচে তাঁরা এই পরিষেবা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারতেন। পড়ুয়ার অ্যাকাউন্টে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে দেওয়া হত ১০ হাজার টাকা। তবে এবার এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে একাদশ শ্রেণি থেকেই। তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পে চমক দিলেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী। এদিন বাজেট ভাষণে জানিয়ে দেওয়া হল, এবার থেকে একাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা এই প্রকল্পের সুবিধার আওতাভুক্ত হতে চলেছেন। এই প্রকল্পের জন্য পড়ুয়াদের একটি স্টুডেন্ট ডিসিএফ আবেদন পূরণ করতে হয়। সেই আবেদন পত্র সংশ্লিষ্ট পড়ুয়ার স্কুল থেকে দেওয়া হয়ে থাকে।

WB Budget 2024 Update : সিভিক থেকে ভিলেজ, গ্রিন পুলিশ, ভোটের আগে ভাতা বাড়িয়ে বড় চমক মমতার
আবেদন পত্রে স্কুল পড়ুয়া নাম, অভিভাবকের নাম, স্কুলের নাম, বয়স, আধার কার্ডের নম্বর, রক্তের গ্রুপ সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লিখে দিতে হয়। এছাড়াও অভিভাবকদের ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য দিতে হয়।

রাজ্যের শিক্ষা দফতরের তরফে এই আবেদন ভেরিফিকেশন করা হয়। ভেরিফিকেশন পর স্কুল পড়ুয়াদের নিবন্ধিত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে রাজ্য সরকারের প্রদেয় অর্থ পাঠিয়ে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, এর আগে স্কুলের পড়ুয়াদের জন্য একাধিক স্কলারশিপ স্কিম এবং কন্যাশ্রীর মতো প্রকল্প চালু করেছে। এরপরেও স্কুলের পড়ুয়াদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য এবং আধুনিক পদ্ধতিতে পড়াশোনা করার জন্য এই স্কিম চালু করা হয়েছিল।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *