এতে শিশুদের হার্টের জন্মগত ত্রুটি মেরামতের অপারেশন নিখরচায় হয় যে শিশুসাথী প্রকল্পে, তার অর্থের ভাঁড়ারেও টান পড়েছে বলে জানাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্তারা। ফলে অসংখ্য শিশুর জীবন বিপন্ন হতে পারে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্য দপ্তরের। রাজ্যের শাসক দলের তরফে তাই শিশুদের চিকিৎসা নিয়ে ঘৃণ্য রাজনীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এই সিদ্ধান্তের ফলে শিশুদের হার্টের চিকিৎসা নিয়ে সমস্যা পড়ছেন অভিভাবকরাও।
হাত গুটিয়ে বসে নেই রাজ্য সরকার। এই খাতে কেন্দ্রের ৬০% ও রাজ্যের ৪০% টাকা দেওয়ার কথা। আপাতত তাই নিজের ভাগের ৪০% টাকা মঞ্জুর করার লক্ষ্যে ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে অর্থ দপ্তরের পক্ষ থেকে। পাশাপাশি শিশুসাথী প্রকল্পকে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সঙ্গেও। ইতিমধ্যেই বকেয়া টাকা চেয়ে দফায় দফায় চিঠি দেওয়া হয়েছে দিল্লিকে। কিন্তু ইতিবাচক জবাব মেলেনি। কেন্দ্রের দাবি, শিশুসাথী নামটির অবলুপ্তি ঘটিয়ে রাষ্ট্রীয় বালস্বাস্থ্য কার্যক্রম নামটুকুই রাখতে হবে।