গোটা স্কুলে শিক্ষক ১ জনই! ৪০ জনকে পড়ানো থেকে একার হাতে রান্না…।only one teacher runs whole school he himself takes classes supervise mid day meal and many other works


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা ১! আর পড়ুয়া? ৩৮ জন। পঠন-পাঠন, মিড ডে মিল-সহ যাবতীয় কাজ ওই শিক্ষককে একাই সামলাতে হচ্ছে। ফলে, সমস্যা হচ্ছে ওই শিক্ষকের। তিনি আবার পূর্ণ সময়ের শিক্ষকও নন, পার্শ্ব শিক্ষক। মালবাজারের মেটেলি ব্লকের বিধাননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রত্যন্ত বার্মাধুরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই অবস্থা।

আরও পড়ুন: Human Footprints in Morocco: সবচেয়ে পুরনো মানবপদচিহ্ন? ১ লক্ষ বছরের প্রাচীন হিউম্যান ফুটপ্রিন্টস…

বর্তমানে ওই একজন শিক্ষককে দিয়েই চলছে বিদ্যালয়। সম্প্রতি নতুন শিক্ষক নিয়োগের তালিকা থেকে এই বিদ্যালয়ে কোনও শিক্ষক আসেননি। এদিকে বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে বিক্ষোভে সামিল অভিভাবকেরা। সেই বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যা সঙ্গীতা ওঁরাও।

জানা গিয়েছে, আগে বিদ্যালয়টিতে ২ জন শিক্ষক ছিলেন। গত বছরের ৩১ মার্চে বিমল সরকার নামে একজন শিক্ষক অবসর গ্রহণ করায় পার্শ্বশিক্ষক বিমল ওরাওঁ বিদ্যালয়টি চালাতেন। গত বছর অগস্ট মাসে একজন সহকারী শিক্ষককে ওই বিদ্যালয়ে অস্থায়ী হিসেবে নিয়োগ করা হয়। কিন্তু তিনিও গত ৫ ফেব্রুয়ারি এই স্কুল ছেড়ে নিজের পুরনো স্কুলে চলে যান।

ফলে, বর্তমানে স্কুলটি পার্শ্বশিক্ষক বিমল ওরাওঁ একাই সামলাচ্ছেন। তিনি বলেন, একার পক্ষে স্কুল সামলাতে খুবই সমস্যা হচ্ছে। বিদ্যালয়ের যাবতীয় কাজ আমাকেই করতে হচ্ছে। সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগের তালিকা থেকেও এই স্কুলে কোনও শিক্ষক নিয়োগ ঘটেনি।

আরও পড়ুন: Durgapur: সুখবর! বাঁকুড়া-পুরুলিয়া-ঝাড়গ্রাম জুড়ে ১৫ টি নতুন রুটে চলবে বাস, উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রীর…

মেটেলির অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক বিজয়চন্দ্র রায় ফোনে জানিয়েছেন, শিক্ষক নিয়োগের ভ্যাকেন্সি তালিকায় ওই বিদ্যালয়টির নাম ছিল। তবে, কেন শিক্ষক দেওয়া হল না, তা বুঝতে পারছি না। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *