সন্দেশখালির ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা গ্রহণ করল কলকাতা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায় তাঁর রায়ে উল্লেখ করেন, সন্দেশখালির দুটি বিষয় নিয়ে তিনি বিচলিত। প্রথমত, আদিবাসীদের জমি দখল করার অভিযোগ। পাশাপাশি সেখানকার মহিলাদের মাথায় বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ধর্ষণের মতো গুরুতর অভিযোগ।
এই ঘটনায় আইনজীবী জয়ন্ত নারায়ণ চট্টোপাধ্যায়কে ‘আদালত বান্ধব’ হিসেবে নিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন সরকার পক্ষের আইনজীবী দেবাশিস রায়কে এই বিষয়ে একটি রিপোর্ট আগামী শুনানিতে আদালতে পেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলাটির পরবর্তী শুনানি ২০ ফেব্রুয়ারি। সন্দেশখালির ঘটনায় আদালতের এই স্বতঃপ্রণোদিত হস্তক্ষেপ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই রাজ্য পুলিশের তরফে একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। বুধবার সকালেই সন্দেশখালিতে যান ডিআইজি সিআইডি সোমা দাস মিত্র ও ডিআইজি দেবস্মিতা দাস। পাশাপাশি জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরাও সেখানে যান।